কিছু পর্যটক রয়েছেন যারা শুধুমাত্র প্রকৃতির টানেই ঘোরেন না, নারীর সান্নিধ্য পেতেও অনেকে দেশের পর দেশ ঘুরে বেড়ায়। যেখানে পর্যটকরা মূলত ছুটে বেড়ান যৌন ক্ষুধা মেটাতে। এমনই কিছু দেশ নিয়ে আজকের প্রতিবেদনে আলোচনা করা হলো।
দক্ষিণ কোরিয়া: এদেশে নারীর সান্নিধ্য পেতে তেমন কষ্ট করতে হয়না। গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিতে রয়েছে একাধিক এসকট সার্ভিসের ব্যবস্থা। হোটেলে কয়েক ঘণ্টার জন্য ঘর ভাড়াও সাধ্যের মধ্যে।
রাশিয়া: এক দশক ধরেই রাশিয়ায় দেহ ব্যবসার রমরমা বাণিজ্য চলছে। উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের অনেক পর্যটক রাশিয়ায় আসে শুধু যৌন্যতার টানে। তবে রাশিয়ার যৌন বাজারে দালালদের দাপট অনেক বেশি।
কিউবা: নিসর্গ প্রাকৃতিক লীলাভূমি কিউবা একটি দ্বীপরাষ্ট্র। প্রতি বছর এদেশে অজস্র পর্যটক পাড়ি জমান। তবে পর্যটকদের বড় একটি অংশ সেখানে যান শুধুমাত্র যৌনতার আকর্ষণে। প্রাপ্তবয়স্কের পাশাপাশি অপ্রাপ্তবয়স্ক যৌনসঙ্গীও পাওয়া যায় সুলভ মূল্যে।
নেপাল: রাজধানী কাঠমুন্ডু এবং পোখরা ও তরাইয়ের শহরাঞ্চলে দেহ ব্যবসার রমরমা অবস্থা। দামী হোটেল থেকে শুরু করে কমদামী হোটেলেও ব্যবসা জমে উঠে। ব্যাঙের ছাতার মত ছড়িয়ে পড়া ম্যাসাজ পার্লার গুলোতে যেন অবৈধ দেহ ব্যবসার পসারায় সাজানো।
থাইল্যান্ড: ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই দেহ ব্যবসা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে থাইল্যান্ডে। সেখানকার নাইটক্লাব গুলোর নামকরণ করা হয়েছে নারীদেহের বিভিন্ন স্পর্শকাতর অঙ্গসমূহের নামে। ফলে বিদেশি পর্যটকরা আগের চেয়ে বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে যৌনতায়।
নিউজিল্যান্ড: নিউজিল্যান্ডে ২০০৩ সালে দেহ ব্যবসাকে আইনি বৈধতা দেওয়া হয়। সে দেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত যৌনকর্মীরা সরকারি স্বাস্থ্য ও শ্রম আইনের আওতায় পড়েন। তাঁরা একই রকম সরকারি সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন, যেরকম অন্যান্য পেশার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা পান। আর তাই এ দেশে অনেক পর্যটক ভিড় জমায়।