বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ১০ ভারতীয় ধনকুবের

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩

জেডস্ক্যালারের সিইও, জয় চৌধুরী
হিমাচল প্রদেশের একটি ছোট শহর পানোহতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আজ জয় চৌধুরী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী যেকোনো ভারতীয় আমেরিকানের থেকে সর্বোচ্চ সম্পদ রয়েছে। হিমালয়ের প্রত্যন্ত শহর থেকে ওয়াল স্ট্রিটে তার উত্থান স্বপ্নের মতো। চৌধুরী সান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়ার সাইবার সিকিউরিটি শিল্পের অন্যতম সফল ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী। IBM-এর মতো কোম্পানিতে বিক্রয় এবং বিপণন বিভাগে একটি সংক্ষিপ্ত কর্মজীবনের পর, তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার সান জোসে সাইবার ঝুঁকির সম্মুখীন ব্যবসার জন্য একটি ভার্চুয়াল নিরাপত্তা চেকপয়েন্ট জেডস্ক্যালার প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সিনসিনাটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। অন্যান্য কোটিপতিদের বিপরীতে জয় চৌধুরীর দাবি ”আমি বিলিয়ন ডলারের ভাগ্য নিয়েও নিজেকে বিলিয়নিয়ার মনে করি না।”

২. বিনোদ খোসলা (মোট সম্পদ মূল্য: ৫.৩বিলিয়ন)
বিনোদ খোসলার মোট সম্পদ ২০২০ সালে ২.৩ বিলিয়ন থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ৫.৩ বিলিয়ন হয়েছে। ফোর্বস ২০২২ অনুসারে, সান মাইক্রোসিস্টেম-এর প্রাক্তন সহ-প্রতিষ্ঠাতা খোসলা, বর্তমানে দ্বিতীয় ধনী ভারতীয় আমেরিকান। নয়াদিল্লির মাউন্ট সেন্ট মেরি স্কুল থেকে স্নাতক হওয়ার পর কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে তিনি প্রথমে আইআইটি দিল্লিতে যোগ দেন এবং পরে স্ট্যানফোর্ড গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ বিজনেস। কিশোর বয়সে, ইন্টেলের জন্ম সম্পর্কে একটি নিবন্ধ পড়ে কিশোর বয়সে তিনি প্রথম প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী হন।তিনি Indus Entrepreneurs (NiE) এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর খোসলা ভেঞ্চারস, ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলো পার্কে একটি ক্যাপিটাল ফার্ম।

৩. রোমেশ টি. ওয়াধওয়ানি (মোট সম্পদ মূল্য: ৫.১ বিলিয়ন)
১৯৪৭ সালের দেশভাগের সময় ওয়াধওয়ানির পরিবার পাকিস্তান থেকে ভারতে চলে আসে। আজ ওয়াধওয়ানি আমেরিকার সবচেয়ে ধনী গুজরাটি। বর্তমানে রোমেশ টি. ওয়াধওয়ানি সিম্ফনি টেকনোলজি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। ক্যালিফোর্নিয়ার ওয়াধওয়ানি ফোর্বস ২০২২ এর বিচারে সবচেয়ে ধনী ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে তৃতীয় স্থানে চলে এসেছেন, কারণ তার মোট সম্পদ ২০২০ সালে ৩.৪ বিলিয়ন থেকে বেড়ে ৫.১ বিলিয়ন হয়েছে। জনহিতৈষী হিসেবে পরিচিত ওয়াধওয়ানি ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে আইআইটি বম্বের একজন প্রাক্তন ছাত্র এবং কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি ভারতের মতো দেশে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য ওয়াধওয়ানি ফাউন্ডেশন স্থাপন করেছিলেন। ২০১২ সালে, তিনি বেঙ্গালুরুতে ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োলজিক্যাল সায়েন্সে একটি গবেষণা কেন্দ্র খোলেন।

৪. রাকেশ গাংওয়াল (মোট সম্পদ মূল্য: ৪ বিলিয়ন)
রাকেশ গাঙ্গওয়ালের জন্ম কলকাতায়। এখন ফ্লোরিডার মিয়ামিতে তিনি বসবাস করেন। ফোর্বস ২০২২ অনুসারে গাংওয়ালের মোট সম্পদ মূল্য ৪ বিলিয়নেরও বেশি, যা তাকে আমেরিকার ৪০০ বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকানদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রেখেছে। ভারতের বৃহত্তম কম খরচের এয়ারলাইন ইন্ডিগোর প্রাক্তন সহ-প্রতিষ্ঠাতা গাংওয়াল ২০১৮ সালে ১০ জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান বিলিয়নিয়ারের মধ্যে সবচেয়ে ধনী ছিলেন। মহামারীর প্রভাবের কারণে বিমান চলাচলে বিধিনিষেধের কারণে তার ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন হয়। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে আইআইএম লখনউয়ের একজন প্রাক্তন ছাত্র গাংওয়াল তিনি পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্টন স্কুলে এমবিএ অধ্যয়ন করেন এবং ১৯৮৪ সালে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সে কাজ করার পর ইউএস এয়ারওয়েজ গ্রুপের চেয়ারম্যান হয়ে তার আমেরিকায় স্বপ্নের জীবন শুরু করেন। গাংওয়াল ইন্ডিগোর সহ-প্রতিষ্ঠাতা। ২০০৬ সালে এবং ২০০০ সালে ইন্টারগ্লোব এভিয়েশন লিমিটেড গঠন করেন তিনি। ইন্ডিগো এখন ভারতের বৃহত্তম কম খরচের ক্যারিয়ার।

৫. নীরজ শাহ (মোট সম্পদ মূল্য: ২.৮ বিলিয়ন)
শাহ ভারতীয় সন্তান। শাহ ১৯৯৫ সালে কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এবং বর্তমানে ওয়েফেয়ারের সিইও। এটি একটি মার্কিন ই-কমার্স কোম্পানি যেটি ২০০২ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন। তার ঠাকুরদা ভারতে একটি “স্টিল ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যবসা চালাতেন। বাবা ছিলেন একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বাবার অবসর গ্রহণের পর নীরজ শাহ প্রথম দিকে ওয়েফেয়ারে যোগদান করেন, আর্থিক পরামর্শদাতা হিসেবে এবং এখনও কোম্পানির জন্য কাজ করেন। জিল শাহকে বিয়ে করেছেন নীরজ; তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। শাহ পরিবার বোস্টনে থাকেন। ২০১৩সালে, জিল শাহ তার ওষুধের কোম্পানি জিলস লিস্ট বিক্রি করেছিলেন ক্যালিফোর্নিয়া-ভিত্তিক MINDBODY-এর কাছে যেটিতে ৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এখন তারা বোস্টন অফিস চালায়। নীরজ শাহ ২০১৭ সালে জিলের সাথে শাহ ফ্যামিলি ফাউন্ডেশনের সহ-প্রতিষ্ঠা করেন, যা শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমকে পরিচালিত করে।

৬। অনিল ভুসরি (মোট সম্পদ মূল্য: ২.৩ বিলিয়ন)
ওয়ার্কডে ইনক -এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও অনিল ভুসরি ভারতীয় বংশোদ্ভূত ধনী বিলিয়নিয়ার এবং ব্যবসায়ীদের একজন। তিনি ব্রাউন ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেন এবং ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। স্ট্যানফোর্ড গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ বিজনেস থেকে এমবিএ করেছেন। স্ট্যানফোর্ড থেকে এমবিএ করার পর মরগান স্ট্যানলিতে কর্পোরেট ফিনান্স অ্যানালিস্ট হিসেবে যোগ দেন ভুসরি। ভুসরি ইন্টেলের পরিচালনা পর্ষদে বসেন। এছাড়াও তিনি Greylock এর একজন অংশীদার, যেটি Facebook, Airbnb, Tumblr এবং Groupon এর মত সুপরিচিত ব্র্যান্ডে বিনিয়োগ করেছে। ২০১৮ সালে ১,৮৫ বিলিয়ন থেকে ২০২০ সালে তাঁর সম্পদ বেড়ে হয়েছে ২.৩ বিলিয়ন। তিনি বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে থাকেন। পিপলসফটের প্রতিষ্ঠাতা ডেভ ডাফিল্ডের সাথে ওয়ার্কডে সহ-প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সালে, তিনি EY এর তরফ থেকে সেরা উদ্যোক্তার পুরস্কার প্রাপক ছিলেন। ২০২০ সালে, তিনি গ্রেট প্লেস টু ওয়ার্ক সিইও ফর অল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন।

৭. কবিতার্ক রাম শ্রীরাম (মোট সম্পদ মূল্য: ২.৩ বিলিয়ন )
ভারতের চেন্নাইতে জন্মগ্রহণকারী কবিতার্ক রাম শ্রীরাম ক্যালিফোর্নিয়ায় ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিনিয়োগকারীদের একজন, যার মোট মূল্য ২.৩ বিলিয়ন। কবিতার্ক মূল Google বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একজন, চেন্নাইয়ের লয়োলা কলেজ থেকে গণিতে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। Google-এ তার ২ লক্ষ ৫০ হাজার ডলার বিনিয়োগের আগে, তিনি Amazon-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং CEO এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি জেফ বেজোসের জন্য কাজ করেছিলেন। শ্রীরাম Google-এর মূল কোম্পানি Alphabet-এর একজন বোর্ড সদস্যপদে নিযুক্ত হন, ২০০০ সালে প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের জন্য একটি ভেঞ্চার ফাইন্যান্সিং কোম্পানি হিসেবে Sherpalo প্রতিষ্ঠা করেন শ্রীরাম। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ৬১ মিলিয়ন অনুদান দিয়ে, তিনি শীর্ষস্থানীয় ভারতীয়-আমেরিকান সমাজসেবীদের গ্রুপে যোগদান করেন।

৮। ব্রায়ান শেঠ (মোট সম্পদ মূল্য: ২.২ বিলিয়ন)
টেক্সাস-ভিত্তিক প্রাইভেট ইক্যুইটি ফার্ম অস্টিনের প্রাক্তন সিইও ব্রায়ান শেঠ। তার বাবা ছিলেন ভারতীয় যিনি অর্থ ও বিপণনে কাজ করতেন এবং তার আইরিশ-ক্যাথলিক মা একজন বীমা বিশ্লেষক হিসেবে কাজ করতেন। ২ বিলিয়ন ডলারের আনুমানিক সম্পদের সাথে, শেঠ ফোর্বস ২০১৮ সালের বিশ্ব বিলিয়নিয়ারদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন। ২০১৫ সালে ফোর্বস এবং ফরচুনের ”অনূর্ধ্ব ৪০” উভয় তালিকায়ও তিনি নিজের জায়গা করে নিয়েছিলেন। ফোর্বসের ২০১৯ সালের ৪০০ধনী আমেরিকানদের তালিকায় তিনি সর্বকনিষ্ঠ ভারতীয় আমেরিকান ধনকুবের। তিনি একজন কনজারভেশনিস্ট এবং পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। অস্টিনে, শেঠ গ্লোবাল ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশনের সহ-সভাপতি, পরিবেশ ও প্রাণী রক্ষায় নিবেদিত একটি দল। নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে শেঠ বেইন ক্যাপিটাল, ডয়েচে মরগান গ্রেনফেল এবং গোল্ডম্যান শ্যাক্সে একাধিক দায়িত্ব সামলেছেন।

৯। জয়শ্রী উল্লাল (মোট সম্পদ মূল্য:১.৪৩ বিলিয়ন)
জয়শ্রী উল্লাল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ধনী নারী। যিনি নিজের চেষ্টায় ব্যবসা দাঁড় করিয়েছেন। ফোর্বস বিলিয়নিয়ার ক্লাবে ভারতীয় বংশোদ্ভূত একমাত্র নারী জয়শ্রী উল্লাল। কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং কোম্পানি আরিস্তা নেটওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, তার ১.৪৩ বিলিয়ন সম্পদের কারণে ফোর্বসের ২০১৮ সালের বিলিয়নেয়ারদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। জয়শ্রীর বাবার নাম সুদারঞ্জন বেদান্থম (পদার্থবিজ্ঞানী) এবং মায়ের নাম নির্মলা বেদান্থম। তার বাবা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে পরিচিত। তিনি তার জীবনের প্রথম দিকে ৫ বছর লন্ডনে কাটিয়েছেন এবং পরে ভারতে স্থানান্তরিত হয়েছিলেন। নতুন দিল্লির কভেন্ট অফ জেসাস অ্যান্ড ম্যারিতে পড়াশোনা করেছেন জয়শ্রী। তিনি ১৬ বছর বয়সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান, সান ফ্রান্সিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ডিগ্রি অর্জন করেন। সিসকো সিস্টেমস ক্রেসেন্ডো কমিউনিকেশনস অধিগ্রহণ করলে তাকে ডেটা সেন্টার অ্যান্ড সুইচিং এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের দায়িত্ব দেয়া হয়। এই সময়ে উল্লালের ক্যারিয়ারে উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটে। তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও লাভ করেন।

১০। থমাস কুরিয়ান (মোট সম্পদ মূল্য:১.২ বিলিয়ন)
থমাস কুরিয়ান, বিশ্বের অন্যতম সফল ভারতীয় নির্বাহী। ১৯৬৬ সালে কেরালায় পিসি কুরিয়ান এবং মলির কোলে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে, কুরিয়ান হলেন Google ক্লাউডের সিইও, ২০১৮ সাল থেকে তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত। তিনি ছিলেন বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ভারতীয় নির্বাহী যার মোট সম্পদ তার বস সুন্দর পিচাইয়ের দ্বিগুণে তারা বেঙ্গালুরুর সেন্ট জোসেফ বয়েজ হাই স্কুল থেকে তাদের স্কুলিং করেছেন। দুজনেই মেধাবী ছাত্র ছিলেন। রও বেশি। তার অভিন্ন যমজ ভাই জর্জ কুরিয়ান ২০১৫ সাল থেকে NetApp-এর সিইও। তাদের বাবা একজন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। দুই ভাই বেঙ্গালুরুর সেন্ট জোসেফ বয়েজ হাই স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছেন। দুজনেই মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তারা দুজনেই আইআইটি মাদ্রাজে গিয়েছিলেন। পরে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। ১৬বছর বয়সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন থমাস ও জর্জ। ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি স্ট্যানফোর্ড গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ বিজনেস থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।

সূত্র : গালফ নিউজ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com