শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিটদশেক। ব্লু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হাঁটা লাগাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা বসন্তেও ছ’ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহরে পৌঁছে পর দিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ‘হা লং বে’ বা হা লং উপসাগরের পথে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে অঞ্চলটির খ্যাতি
সুইডেন-এর মাটিতে পা দিয়ে মনে হ’ল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হ’য়ে পড়েছি। স্টকহোমে
সেদিন আমার সারমেয় চিন্তামণিকে নিয়ে সান্ধ্যভ্রমণে বেরিয়ে মনে হল, অনেক দিন মারিয়ার হাতের হালাপেনো ব্রেড খাওয়া হয়নি। চলে গেলাম বাড়ির কাছে মেক্সিকান বেকারিতে। ছোট বেকারি, সব সময়ে তাজা পাউরুটির গন্ধে
আবু সিম্বল মন্দিরে ‘সান ফেস্টিভ্যাল’ পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ। সেখান থেকে ঘুরে এসে লিখছেন পারমিতা ভদ্র পাইন ভূগোলের পাতায় লেখা থাকত, ‘পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী’। সেই নীলনদ, মিশরের নীলনদ! তার বুকে
নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ইতালির ভেনিস। বলা যায়, ইউরোপের সবচেয়ে রোমান্টিক শহর এটি। ভেনিস ভেনেতো অঞ্চলে আড্রিয়াটিক সাগরের ওপর অবস্থিত একটি প্রধান বন্দর এবং একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয়
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
ঘুরে এলাম মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালা লামপুর আর ঐতিহাসিক শহর মালাক্কা। আমাদের চার জনের দল নিয়ে। এয়ারপোর্ট থেকে রওনা হলাম হোটেলের উদ্দেশে। ডিসেম্বরের ভোর। ঘড়ির কাঁটা আমাদের থেকে আড়াই ঘণ্টা এগিয়ে।
ভিয়েনা থেকে ব্রুনো হয়ে প্রাগে পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল। হোটেলে মালপত্র রেখে ডিনার খেয়েই শুরু হল আমাদের বোহেমিয়ান ট্রিপের অন্যতম সফর “নাইট ওয়াক ইন দ্যা সিটি অফ প্রাগ”। মনে মনে
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা, চতুর্দিকে সবুজ আর রঙবেরঙের ফুলের সমারোহ, পাহাড় থেকে কলকল শব্দ তুলে নেমে আসা উচ্ছল জলপ্রপাত, টলটলে জলের লেক – এসব নিয়েই শিলং, মেঘালয়ের রাজধানী ছোট্ট পাহাড়ি শহর।