দৃষ্টিনন্দন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি পর্যটন বান্ধব পরিবেশের জন্য থাইল্যান্ড এশিয়ার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। থাইল্যান্ডের অসংখ্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে পর্যটকদের সবেচেয়ে বেশি মুগ্ধ করে পাতায়া সমুদ্র সৈকত। এই সৈকতের সাদা নরম
রডোডেনড্রন, টিউলিপ, জিনিয়া হাতড়ে হলুদ প্লাস্টার করা বাড়ির থাম বসানো প্রশস্ত বারান্দাটিতে এসে দাঁড়াতেই পদশব্দে সচকিত হয়ে গৃহকর্তা মানুয়াল মাথেউস সদর দরজার কপাট খুলে দিয়েছেন। প্রাতরাশ পর্ব অধিকাংশ জার্মান চা
প্রায় ৪২,৮৫৫ বর্গমাইল জায়গা জুড়ে বিস্তৃত বুলগেরিয়া অন্যতম প্রাচীন একটি দেশ যেখানে সেই প্রস্তর যুগের সময় থেকেই মানব সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। বুলগেরিয়া পাহাড়-পর্বত, নদ-নদী ও সমভূমির দেশ। উত্তর বুলগেরিয়ার
দেখতে দেখতে কর্মসূত্রে এক বছর কাটিয়ে ফেললাম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে। মাইন নদীর ধারে সবুজে ভরা সুন্দর শহর ফ্রাঙ্কফুর্ট। পুরনো ইউরোপীয় ধাঁচের বাড়ি আর নতুন আকাশচুম্বী বহুতলের সহাবস্থান এখানে। মাইন নদীতট,
স্বর্গীয় সৌন্দর্যের লীলাভূমি মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু দেশ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক
শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিটদশেক। ব্লু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হাঁটা লাগাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা বসন্তেও ছ’ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহরে পৌঁছে পর দিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ‘হা লং বে’ বা হা লং উপসাগরের পথে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে অঞ্চলটির খ্যাতি
সুইডেন-এর মাটিতে পা দিয়ে মনে হ’ল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হ’য়ে পড়েছি। স্টকহোমে
সেদিন আমার সারমেয় চিন্তামণিকে নিয়ে সান্ধ্যভ্রমণে বেরিয়ে মনে হল, অনেক দিন মারিয়ার হাতের হালাপেনো ব্রেড খাওয়া হয়নি। চলে গেলাম বাড়ির কাছে মেক্সিকান বেকারিতে। ছোট বেকারি, সব সময়ে তাজা পাউরুটির গন্ধে
আবু সিম্বল মন্দিরে ‘সান ফেস্টিভ্যাল’ পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ। সেখান থেকে ঘুরে এসে লিখছেন পারমিতা ভদ্র পাইন ভূগোলের পাতায় লেখা থাকত, ‘পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী’। সেই নীলনদ, মিশরের নীলনদ! তার বুকে