আবু সিম্বল মন্দিরে ‘সান ফেস্টিভ্যাল’ পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ। সেখান থেকে ঘুরে এসে লিখছেন পারমিতা ভদ্র পাইন ভূগোলের পাতায় লেখা থাকত, ‘পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী’। সেই নীলনদ, মিশরের নীলনদ! তার বুকে
নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ইতালির ভেনিস। বলা যায়, ইউরোপের সবচেয়ে রোমান্টিক শহর এটি। ভেনিস ভেনেতো অঞ্চলে আড্রিয়াটিক সাগরের ওপর অবস্থিত একটি প্রধান বন্দর এবং একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয়
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
ঘুরে এলাম মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালা লামপুর আর ঐতিহাসিক শহর মালাক্কা। আমাদের চার জনের দল নিয়ে। এয়ারপোর্ট থেকে রওনা হলাম হোটেলের উদ্দেশে। ডিসেম্বরের ভোর। ঘড়ির কাঁটা আমাদের থেকে আড়াই ঘণ্টা এগিয়ে।
ভিয়েনা থেকে ব্রুনো হয়ে প্রাগে পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল। হোটেলে মালপত্র রেখে ডিনার খেয়েই শুরু হল আমাদের বোহেমিয়ান ট্রিপের অন্যতম সফর “নাইট ওয়াক ইন দ্যা সিটি অফ প্রাগ”। মনে মনে
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা, চতুর্দিকে সবুজ আর রঙবেরঙের ফুলের সমারোহ, পাহাড় থেকে কলকল শব্দ তুলে নেমে আসা উচ্ছল জলপ্রপাত, টলটলে জলের লেক – এসব নিয়েই শিলং, মেঘালয়ের রাজধানী ছোট্ট পাহাড়ি শহর।
যতই বিশ্বকাপে হারুক ব্রাজ়িল, ফুটবল মানেই যে ব্রাজ়িল, ফুটবলের শিল্প মানেই যে সে দেশ, তা দেখে এলাম কিছুদিন আগে রিও-তে গিয়ে। বিকেলের রিও-র কোপাকাবানা বেলাভূমি দেখলে মনে হবে, এ বুঝি ফুটবল, ভলিবলের অনুশীলনের মাঠ। সমুদ্রের
বেড়াতে কে না ভালবাসে! আমরাও তার ব্যতিক্রম নই। কিন্তু বেড়াতে যাব বললেই তো হবে না— তার তো একটা প্রস্তুতিপর্ব আছে, আছে নানারকম ব্যবস্থাপনা। আর এসব ব্যাপারে আমরা খুবই কুঁড়ে। নিউজ়িল্যান্ডের
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
নেগাম্বোর বন্দরনায়েকে বিমান বন্দরে নামলাম ভরা শ্রাবণের ভর সন্ধেবেলায়। বাইরে তখন ঝির ঝির করে বৃষ্টি পড়ছে। ইমিগ্রেশন ফর্ম জমা দিয়ে অন অ্যারাইভাল ভিসা নিয়ে টুর অপারেটারের বাসে চড়ে এসে পৌঁছেছি