বিনা ভিসা অর্থ্যাৎ অন-এরাভাইল ভিসার সুযোগে ইন্দোনেশিয়ার বাটাম দ্বীপ এখন সিঙ্গাপুর প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য বেড়ানোর আকর্ষণীয় জায়গা হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি ডাবল এন্ট্রি ভিসার সুবাদে সিঙ্গাপুরে ব্যবসা ও বেড়াতে যাওয়া বাংলাদেশীরাও
হালে ইকোনমিক রেপুটেশন একটু পড়তির দিকে হলেও বৈচিত্রের দিক থেকে গ্রিসকে ১০০য় ২০০ নম্বর দেওয়া যেতেই পারে। চার সহস্রাব্দেরও বেশি ঐতিহাসিক ঐতিহ্য, উপকথা জড়িয়ে আছে গ্রিসের সঙ্গে। আর প্রকৃতি যেন বহু
যাদের ঘোরাঘুরির অভ্যাস আছে তারা হয়তো বিষয়টি খেয়াল করে দেখেছেন, আলাদা আলাদা এলাকায় আলাদা সংস্কৃতি, আলাদা মানুষের মিশেল। আবার কিছু কিছু এলাকায় একই ধরনের মানুষ আর কাছাকাছি সংস্কৃতি রয়েছে। যেমন
শৈশবের সঙ্গী রূপকথা, উপকথার দেশ রাশিয়া নিয়ে এক অলীক স্বপ্ন বাস করত অন্তরে। কল্পিত চিত্রের সাথে কিছু সাদৃশ্য এবং কিছু বিভেদ রয়ে গেল বাস্তব অভিজ্ঞতায়। ৪ জুন, শেষ বিকেলে সেন্ট
থাইল্যান্ডকে বলা হয় “স্মাইল” অথবা প্রশান্তির ভূমি। এটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সুন্দর একটি দেশ। ঐশ্বর্যশালী পর্যটন শিল্পের সব ধরনের আধুনিক স্বচ্ছন্দতা খুঁজে পাওয়া যায় এখানে। দক্ষিণ-পশ্চিম সমুদ্র সৈকত বা উত্তরের পাহাড়ী
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহরে পৌঁছে পর দিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ‘হা লং বে’ বা হা লং উপসাগরের পথে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে অঞ্চলটির খ্যাতি
প্রায় ৪২,৮৫৫ বর্গমাইল জায়গা জুড়ে বিস্তৃত বুলগেরিয়া অন্যতম প্রাচীন একটি দেশ যেখানে সেই প্রস্তর যুগের সময় থেকেই মানব সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। বুলগেরিয়া পাহাড়-পর্বত, নদ-নদী ও সমভূমির দেশ। উত্তর বুলগেরিয়ার
রাশিয়ায় পড়াশোনা করছি দুই বছরের ওপরে হলো। রাশিয়া আসার পরেই প্ল্যান ছিল লাস্ট ইয়ারের ফাইনালের আগে সেন্ট পিটার্সবার্গ ঘুরতে যাব। যে ভাবনা সেই কাজ। পৃথিবীর অতি সুন্দর ৫০টি শহরের একটি
কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের
সময় তখন ঘড়িতে আনুমানিক দুপুর ৩টা ১২ মিনিট। আমরা তখন দুপুরের খাবার শেষ করে আজোরেশের আরেক আশ্চর্য ফারনাশের দিকে রওনা হলাম। বহুল প্রতীক্ষিত আগ্নেয়গিরির সন্ধানে। কী আশ্চর্য! রেস্টুরেন্ট থেকে গাড়িতে