গন্তব্যস্থল সম্পর্কে যতো বেশি সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করি। কোনো প্যাকেজের অধীনে যাওয়ার চেয়ে নিজের মতো করে পারিকল্পনা করাকেই বেশি প্রাধান্য দেই। যদিও ব্যাপারটা প্যাকেজে ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি কষ্টসাধ্য
গোধূলিলগ্নে আমাদের বাস পেত্রায় পৌঁছাল। বিকেল পার হয়ে সূর্যটা তখন ডুবি ডুবি করছে। দলে আমরা ১২ জন বাংলাদেশি নারী। যতই মূল শহরের কাছাকাছি হই, বিস্ময়ে চোখ যেন সরে না! এসেছি
যতই বিশ্বকাপে হারুক ব্রাজ়িল, ফুটবল মানেই যে ব্রাজ়িল, ফুটবলের শিল্প মানেই যে সে দেশ, তা দেখে এলাম কিছুদিন আগে রিও-তে গিয়ে। বিকেলের রিও-র কোপাকাবানা বেলাভূমি দেখলে মনে হবে, এ বুঝি ফুটবল, ভলিবলের অনুশীলনের মাঠ। সমুদ্রের
ঝকঝকে রাস্তাঘাট, সুউচ্চ অট্টালিকা, ঝাঁ চকচকে শপিংমল, উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা, উন্নততর জীবন ব্যবস্থা সব কিছুতেই আমাদের চেয়ে কয়েক কদম এগিয়ে গিয়েছে। শহরটাকে এরা অসংখ্য ফ্লাইওভার দিয়ে ঘিরে রেখেছে। ঘুরে এলাম
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
সময় তখন ঘড়িতে আনুমানিক দুপুর ৩টা ১২ মিনিট। আমরা তখন দুপুরের খাবার শেষ করে আজোরেশের আরেক আশ্চর্য ফারনাশের দিকে রওনা হলাম। বহুল প্রতীক্ষিত আগ্নেয়গিরির সন্ধানে। কী আশ্চর্য! রেস্টুরেন্ট থেকে গাড়িতে
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহরে পৌঁছে পর দিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ‘হা লং বে’ বা হা লং উপসাগরের পথে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে অঞ্চলটির খ্যাতি
ঘুরে বেড়াতে ভালো লাগে সব সময়ই। প্রাকৃতিক অপার সৌন্দর্য অন্য সবার মতো আমাকেও হাতছানি দিয়ে ডাকে। যে জন্য শুটিংয়ের অবসরে এদিক-সেদিক বেরিয়ে পড়তেও দ্বিধা করি না। আর তা করতে গিয়েই