প্রতিবছর প্রায় ৩০ থেকে ৪০ লাখ মানুষ এসব জায়গায় ভ্রমণে আসেন। দর্শনীয় অনেকগুলো শহরেই যাওয়া যেতে পারে। তবে ভিয়েতনামে গেলে প্রথমেই ঘুরে দেখা যেতে পারে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়। হ্যানয়ের সেরা
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
এখনও বিশ্বের বেশ কিছু দেশ রয়েছে, সেই দেশগুলো যদি ভাঙতে শুরু করে তবে ছোট ছোট আরও অনেকগুলো দেশ হবে। সেই দেশগুলো যেমন আমেরিকা, রাশিয়া, গণচীন এবং ভারত। দেশগুলোর আয়তন এবং
বাল্টিক সাগর, ইউরোপের উত্তরের রহস্যময় জলরাশি, যার তীরে মিশে আছে ইতিহাস, সংস্কৃতি, আর প্রকৃতি। সুইডেনের কোল ঘেঁষে বয়ে যাওয়া এই সাগর শুধুই একটি ভৌগোলিক স্থান নয়; এটি একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য,
রাত ১১টায় মিয়োর্কার পালমা এয়ারপোর্টে নামতেই ভূমধ্যসাগরের উষ্ণ আবহাওয়া আমাদের স্বাগত জানাল। সারি সারি পামট্রিতে সাজানো খুবই সুন্দর; কিন্তু ব্যস্ত এক এয়ারপোর্ট। আর ব্যস্ত হবে না কেন, প্রতিবছর দেড় কোটি
আরব দেশে যাবার ইচ্ছে বহুদিনের। এ নিয়ে ভাবতেই চোখে ভেসে আসে শুধু ধু ধু মরুভূমি, জলশূন্য দিগন্ত, দলবদ্ধ উটের সারি। সূর্যের আলোয় চিকচিক করা লাল বালি। উঁচু-নিচু পাহাড়াকৃতির বালির বিস্তীর্ণ
নাটকের শুটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া গিয়েছিলেন অভিনয়শিল্পী তানজিম সাইয়ারা তটিনী। কাজে একটু ফুরসত পেলেই ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশটির এ-শহর, ও-শহর। শোনালেন তেমনই একটি অভিজ্ঞতা। অস্ট্রেলিয়ায় একাধিক নাটকের শুটিং। তাই বলে একটু ঘুরব না! সহশিল্পী
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা, চতুর্দিকে সবুজ আর রঙবেরঙের ফুলের সমারোহ, পাহাড় থেকে কলকল শব্দ তুলে নেমে আসা উচ্ছল জলপ্রপাত, টলটলে জলের লেক – এসব নিয়েই শিলং, মেঘালয়ের রাজধানী ছোট্ট পাহাড়ি শহর।