প্রথম আমার সংসার শুরু করেছিলাম মধ্য প্রাচ্য থেকে। দেশ ছেড়ে বিদেশে বসবাস করবো সে চিন্তা বা কল্পনা আমার কখনো ছিলো না। আর মধ্য প্রাচ্যে ? সে কথা স্বপ্নেও কখনো ভাবিনি
অ্যাড্রিনালিন রাশের জন্য মোক্ষম শব্দবন্ধ। তবে অ্যাডভেঞ্চার মানেই যে সেটি ডেয়ারিং হতে হবে, এই তত্ত্ব কিন্তু সর্বদা সত্য নয়! গত বছর এপ্রিল মাসে গোয়েচালা ট্রেকিংয়ের সময় এক অস্ট্রেলীয় সহযাত্রী শুনিয়েছিলেন,
কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
প্রাচ্যীয় এ রোমান সম্রাট ৬১০ থেকে ৬৪১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। খ্রিস্টধর্ম এবং ইসলাম ধর্মের তৎকালীন ইতিহাসেও তার উপস্থিতি ও গুরুত্ব বিদ্যমান। ছোটবেলায় ক্লাস সিক্স থেকে টেন পর্যন্ত একটি ট্রান্সলেশন
পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত দেশ ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপ। প্রকৃতি এখানে এমনভাবে সেজেছে যে মানুষ মুগ্ধ না হয়ে পারে না! তাই তো পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মানুষও কর্মব্যস্ত
দেখতে দেখতে কর্মসূত্রে এক বছর কাটিয়ে ফেললাম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে। মাইন নদীর ধারে সবুজে ভরা সুন্দর শহর ফ্রাঙ্কফুর্ট। পুরনো ইউরোপীয় ধাঁচের বাড়ি আর নতুন আকাশচুম্বী বহুতলের সহাবস্থান এখানে। মাইন নদীতট,
ফাং নাগা নামের ছোট্ট ভিন্ন একটা দ্বীপ। দ্বীপটি থাইল্যান্ডের পর্যটন শহর ফুকেট থেকে প্রায় দুই ঘণ্টার দূরত্বে। সরাসরি ফুকেট থেকে নৌকায় কিংবা গাড়িতে করে পাতং জাহাজ ঘাট এবং সেখান থেকে
তুষারের চাদরে জড়ানো পর্বত, উপত্যকা, খরস্রোতা পাহাড়ি নদী, বাহারি ফুলের বাগান, সবুজ মাঠ আর উইলো বনের সৌন্দর্যে মিলে মিশে একাকার ভূ-স্বর্গ কাশ্মীর। এখানকার বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির নানান রূপসজ্জায় তাই কাশ্মীরকে বলা
শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ দাঁড়িয়েছেন টিকিট কাটার সিরিয়ালে, লম্বা নৌকার যাত্রী হতে। শখের পর্যটক আমি সেই মুগ্ধরাতে দেখছিলাম লম্বা নৌকাগুলো। আমার তন্দ্রায় খেলে পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষের