ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহরে পৌঁছে পর দিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ‘হা লং বে’ বা হা লং উপসাগরের পথে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে অঞ্চলটির খ্যাতি
আমেরিকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে নায়াগ্রা জলপ্রপাত বেশ জনপ্রিয়। অনেকদিন ধরে যদিও এই শহরের নামের সঙ্গে গানটির কোনো সম্পর্ক নেই। সেখানে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি কিন্তু বিভিন্ন কারণে সেটা
ব্রাসেলসের আবহাওয়া লন্ডনের মতোই। এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে রোদ দেখলে যেমন আনন্দে লাফিয়ে ওঠার কিছু নেই, তেমনি বৃষ্টি দেখেও গোমড়ামুখে বসে থাকার মানে হয় না। এমনকি মাঝে মাঝে আবহাওয়ার
ভ্রমণের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? এক বাক্যে বলা কঠিন। বলা হয় ইন্টারনেটের কারণে ছোট হয়ে আসছে বিশ্ব। তবুও ভ্রমণের গুরুত্ব কমেনি এতটকু। আর সারা পৃথিবীতেই এমন অসাধারণ সব
ছেলেবেলায় দেয়ালে টানানো ক্যালেন্ডারে আইল্যান্ডগুলোর ছবি দেখে মুগ্ধ হতাম। একটু বড় হতেই ভাবতাম বাস্তবে এমন আইল্যান্ডের অস্তিত্ব নেই। এসব হয়তো কোনো শিল্পীর তুলিতে আঁকা কিংবা কম্পিউটার গ্রাফিক্সে করা ছবি। বড়
ভিয়েনা থেকে ব্রুনো হয়ে প্রাগে পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল। হোটেলে মালপত্র রেখে ডিনার খেয়েই শুরু হল আমাদের বোহেমিয়ান ট্রিপের অন্যতম সফর “নাইট ওয়াক ইন দ্যা সিটি অফ প্রাগ”। মনে মনে
নতুন কিছু দেখার আগ্রহ যাদের, ভ্রমণের বিকল্প নেই তাদের জন্য। প্রতি বছর লাখো পর্যটক পুরো বিশ্ব ভ্রমণ করে থাকেন। প্রতীকী ছবি ভ্রমণের জন্য সব দেশই সুন্দর। তবু কিছু দেশে অন্য
বালি ভ্রমণকারীদের জন্য প্রিয় গন্তব্যগুলির মধ্যে অন্যতম । এখানকার নীল জলরাশি মুগ্ধ করে সবাইকে। বালির সংস্কৃতি পর্যটকদের আকর্ষণ করে। এখানকার স্থানীয়রা সাদরে গ্রহণ করে নেন পর্যটকদের। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকেও
থাইল্যান্ডের কোহ সামুই দ্বীপ আমাদের কাছে ততটা পরিচিত নয়, যতটা ফুকেট কিংবা পাতায়া। তবে সৌন্দর্যে সবাইকে হার মানাবে গালফ অব থাইল্যান্ডের দ্বীপটি। মন্দিরে আসার পথে কোহ সামুই বিমানবন্দর দেখে এসেছি।
আমাদের সামার ট্যুরের সর্বশেষ ভ্রমণ নিউ ইয়র্ক। আগেই বলেছি বোধ হয়, আমরা ভ্রমণ করছি প্রতিটা উইক এন্ড ধরে ধরে। কারণ এষার ল্যাব খোলা। আবার এক উইকেন্ডে উবারে করে রওনা হলাম