মাঝে মধ্যে মনে হয় বাঁচা আর খাওয়ার জন্যই মনে হয় পৃথিবীতে আসা। ক্ষুধা নিবারণে দিনরাত পরিশ্রম করতে হচ্ছে কমবেশি সবাইকে। শিক্ষা, সংসার জীবন কারো আবার উচ্চাভিলাসি লক্ষ্য পূরণ করতে গিয়ে
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
ঘুরে এলাম মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালা লামপুর আর ঐতিহাসিক শহর মালাক্কা। আমাদের চার জনের দল নিয়ে। এয়ারপোর্ট থেকে রওনা হলাম হোটেলের উদ্দেশে। ডিসেম্বরের ভোর। ঘড়ির কাঁটা আমাদের থেকে আড়াই ঘণ্টা এগিয়ে।
আরব দেশ নিয়ে ভাবলে মনে হয় শুধু মরুভূমির কথা। কিন্তু সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবি ও বাণিজ্যিক শহর দুবাই গেলে বোঝার উপায় নেই এটি কোনো আরব দেশ। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
যতই বিশ্বকাপে হারুক ব্রাজ়িল, ফুটবল মানেই যে ব্রাজ়িল, ফুটবলের শিল্প মানেই যে সে দেশ, তা দেখে এলাম কিছুদিন আগে রিও-তে গিয়ে। বিকেলের রিও-র কোপাকাবানা বেলাভূমি দেখলে মনে হবে, এ বুঝি ফুটবল, ভলিবলের অনুশীলনের মাঠ। সমুদ্রের
রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
বিকেলের সোনা রোদে নীল সাগরের তীরের ক্যাস্ট্রুপ বিমানবন্দরের রানওয়েতে যেদিন প্রথম নেমেছিলাম, তখনই মনে হয় ভালবেসে ফেলেছিলাম দিনেমারদের ওই দেশটাকে। প্লেনটা রানওয়ের পথে সাবধানে এগোচ্ছিল তার গন্তব্যের দিকে। সূর্যের পড়ন্ত
ফাং নাগা নামের ছোট্ট ভিন্ন একটা দ্বীপ। দ্বীপটি থাইল্যান্ডের পর্যটন শহর ফুকেট থেকে প্রায় দুই ঘণ্টার দূরত্বে। সরাসরি ফুকেট থেকে নৌকায় কিংবা গাড়িতে করে পাতং জাহাজ ঘাট এবং সেখান থেকে