ঘুরে বেড়াতে ভালো লাগে সব সময়ই। প্রাকৃতিক অপার সৌন্দর্য অন্য সবার মতো আমাকেও হাতছানি দিয়ে ডাকে। যে জন্য শুটিংয়ের অবসরে এদিক-সেদিক বেরিয়ে পড়তেও দ্বিধা করি না। আর তা করতে গিয়েই
রাশিয়ায় পড়াশোনা করছি দুই বছরের ওপরে হলো। রাশিয়া আসার পরেই প্ল্যান ছিল লাস্ট ইয়ারের ফাইনালের আগে সেন্ট পিটার্সবার্গ ঘুরতে যাব। যে ভাবনা সেই কাজ। পৃথিবীর অতি সুন্দর ৫০টি শহরের একটি
পাখির মতো মানুষের মনও উড়াল দিতে শুরু করলো । মানুষ আবার নেমে গেলো দূর দুরান্ত ভ্রমনে। আমাদের মনের পাখিটাও ডানা ঝাঁপটা দিয়ে জেগে উঠলো । মাথায় ঘুরা ঘুরি করতে লাগলো
মাল্টা শব্দটি শুনলে অনেকের মতো আমার মনেও ভেসে উঠত কমলা অথবা সবুজ রঙের টক-মিষ্টি স্বাদের একটি ফল। তবে এবার সেই মাল্টার ভিন্ন রূপ দেখার সুযোগ পেলাম। এটি কোনো ফল নয়,
রডোডেনড্রন, টিউলিপ, জিনিয়া হাতড়ে হলুদ প্লাস্টার করা বাড়ির থাম বসানো প্রশস্ত বারান্দাটিতে এসে দাঁড়াতেই পদশব্দে সচকিত হয়ে গৃহকর্তা মানুয়াল মাথেউস সদর দরজার কপাট খুলে দিয়েছেন। প্রাতরাশ পর্ব অধিকাংশ জার্মান চা
আরব দেশে যাবার ইচ্ছে বহুদিনের। এ নিয়ে ভাবতেই চোখে ভেসে আসে শুধু ধু ধু মরুভূমি, জলশূন্য দিগন্ত, দলবদ্ধ উটের সারি। সূর্যের আলোয় চিকচিক করা লাল বালি। উঁচু-নিচু পাহাড়াকৃতির বালির বিস্তীর্ণ
নারীর জন্য নিরাপদ শহরের বেশ কয়েকটি সূচক আছে। এসব সূচকের কোনো কোনোটিতে নারী তো বটেই, পুরুষের জন্যও নিরাপদ নয় ঢাকা। প্রথমেই আমরা দেখে নিই নারীর জন্য নিরাপদ শহরের সূচকগুলো কী
শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ দাঁড়িয়েছেন টিকিট কাটার সিরিয়ালে, লম্বা নৌকার যাত্রী হতে। শখের পর্যটক আমি সেই মুগ্ধরাতে দেখছিলাম লম্বা নৌকাগুলো। আমার তন্দ্রায় খেলে পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষের
প্রিয় পাঠক পাঠিকা, না দেখলে আপনারা কখনো বিশ্বাস করবেন না। পৃথিবীর বুকে যেনো এক টুকরো স্বর্গ। এমনিতেই বালিকে বলা হয় পৃথিবীর শেষ স্বর্গের বাগান। তার প্রমাণ হল স্বচক্ষে নুসা পেনিডা
রাত ১১টায় মিয়োর্কার পালমা এয়ারপোর্টে নামতেই ভূমধ্যসাগরের উষ্ণ আবহাওয়া আমাদের স্বাগত জানাল। সারি সারি পামট্রিতে সাজানো খুবই সুন্দর; কিন্তু ব্যস্ত এক এয়ারপোর্ট। আর ব্যস্ত হবে না কেন, প্রতিবছর দেড় কোটি