আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
পাহাড়ের মুগ্ধতা, সমুদ্রের বিশালতা, পুরনো শহরের মায়া আর নতুন শহরেরঝলমলে আলোয় ঘেরা চমৎকার দেশ ভিয়েতনাম। দেশটিতে পা দেওয়ার আগ পর্যন্ত আপনিঠিক গুছিয়ে চিন্তা করতে পারবেন না যে কী অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।
গন্তব্যস্থল সম্পর্কে যতো বেশি সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করি। কোনো প্যাকেজের অধীনে যাওয়ার চেয়ে নিজের মতো করে পারিকল্পনা করাকেই বেশি প্রাধান্য দেই। যদিও ব্যাপারটা প্যাকেজে ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি কষ্টসাধ্য
শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ দাঁড়িয়েছেন টিকিট কাটার সিরিয়ালে, লম্বা নৌকার যাত্রী হতে। শখের পর্যটক আমি সেই মুগ্ধরাতে দেখছিলাম লম্বা নৌকাগুলো। আমার তন্দ্রায় খেলে পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষের
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
হঠাৎ করেই সিদ্ধান্ত হলো দল বেঁধে স্নোডনিয়ায় যাব। যেই ভাবা, সেই কাজ। হাফটার্ম স্কুল হলিডে থাকায়, তড়িঘড়ি করে হোটেল বুকিং দিয়ে পরদিনই যাত্রা শুরু করলাম ওয়েলসের পথে। ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, নর্দার্ন
ভিয়েনা থেকে ব্রুনো হয়ে প্রাগে পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল। হোটেলে মালপত্র রেখে ডিনার খেয়েই শুরু হল আমাদের বোহেমিয়ান ট্রিপের অন্যতম সফর “নাইট ওয়াক ইন দ্যা সিটি অফ প্রাগ”। মনে মনে
আজ ৩১ অক্টোবর। হ্যালোইন উৎসবের দিন। মৃত আত্মাদের স্মরণে দিনটি পালন করা হলেও এখন ভয়ংকর সব পোশাকে বা ভূতের মতো সাজাটা এই উৎসবের মূল অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। আর এই দিনে
শৈশবের সঙ্গী রূপকথা, উপকথার দেশ রাশিয়া নিয়ে এক অলীক স্বপ্ন বাস করত অন্তরে। কল্পিত চিত্রের সাথে কিছু সাদৃশ্য এবং কিছু বিভেদ রয়ে গেল বাস্তব অভিজ্ঞতায়। ৪ জুন, শেষ বিকেলে সেন্ট
আরব দেশে যাবার ইচ্ছে বহুদিনের। এ নিয়ে ভাবতেই চোখে ভেসে আসে শুধু ধু ধু মরুভূমি, জলশূন্য দিগন্ত, দলবদ্ধ উটের সারি। সূর্যের আলোয় চিকচিক করা লাল বালি। উঁচু-নিচু পাহাড়াকৃতির বালির বিস্তীর্ণ