১৯৪৫ সাল! ‘অলডার্নি’ ইংলিশ চ্যানেলের একটি শান্ত ব্রিটিশ দ্বীপ যা অসামান্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। তবে একসময় ব্রিটিশ মাটিতে এটি একমাত্র নাৎসি কনসেনট্রেশন ক্যাম্প হিসেবে পরিচিত ছিল। অনেকের মতে এই
দেখতে দেখতে কর্মসূত্রে এক বছর কাটিয়ে ফেললাম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে। মাইন নদীর ধারে সবুজে ভরা সুন্দর শহর ফ্রাঙ্কফুর্ট। পুরনো ইউরোপীয় ধাঁচের বাড়ি আর নতুন আকাশচুম্বী বহুতলের সহাবস্থান এখানে। মাইন নদীতট,
হংকংয়ে চাকরির সুবাদে অনেকবার আমার চীন যেতে হয়েছে। প্রথমবার যখন চীন গেলাম, তখন খাবার খেতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। কারণ, ভাষাগত সমস্যা। চায়নিজরা ইংরেজি বোঝেই না। হোটেলের বাইরে অ্যাকোয়ারিয়ামে অনেক
থাইল্যান্ডের কোহ সামুই দ্বীপ আমাদের কাছে ততটা পরিচিত নয়, যতটা ফুকেট কিংবা পাতায়া। তবে সৌন্দর্যে সবাইকে হার মানাবে গালফ অব থাইল্যান্ডের দ্বীপটি। মন্দিরে আসার পথে কোহ সামুই বিমানবন্দর দেখে এসেছি।
শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিট দশেক। বøু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হেটে চলে যাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা ছ’ডিগ্রি
রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
প্রিয় পাঠক পাঠিকা, না দেখলে আপনারা কখনো বিশ্বাস করবেন না। পৃথিবীর বুকে যেনো এক টুকরো স্বর্গ। এমনিতেই বালিকে বলা হয় পৃথিবীর শেষ স্বর্গের বাগান। তার প্রমাণ হল স্বচক্ষে নুসা পেনিডা
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত দেশ ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপ। প্রকৃতি এখানে এমনভাবে সেজেছে যে মানুষ মুগ্ধ না হয়ে পারে না! তাই তো পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মানুষও কর্মব্যস্ত