বিকেলের সোনা রোদে নীল সাগরের তীরের ক্যাস্ট্রুপ বিমানবন্দরের রানওয়েতে যেদিন প্রথম নেমেছিলাম, তখনই মনে হয় ভালবেসে ফেলেছিলাম দিনেমারদের ওই দেশটাকে। প্লেনটা রানওয়ের পথে সাবধানে এগোচ্ছিল তার গন্তব্যের দিকে। সূর্যের পড়ন্ত
ঘুরে আসুন মায়ার শহর লিসবন থেকে। পর্তুগালের নাম শুনলে মনে পড়ে, তাদের গৌরবান্বিত অতীতের কথা। পর্তুগিজরা একটা সময় অর্ধেকের বেশি পৃথিবী শাসন করেছে। এশিয়া থেকে আফ্রিকা এবং সুদূর আমেরিকা পর্যন্ত
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
কাশ্মীর এক স্বর্গের নাম! কাশ্মীরের ভূমিতে দাঁড়িয়ে আছে সারিবদ্ধ সবুজ সুউচ্চ পর্বতশ্রেণি আর তার চিনার, দেবদারুগাছের ফাঁকে আটকে থাকে অপার মায়া। রাজধানী শ্রীনগরের প্রাণ ডাল লেক। বিশাল আয়তনের এই লেককে
নৈসর্গিক প্রকৃতি, স্বতন্ত্র সভ্যতা-সংস্কৃতি এবং জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ মালয়েশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সেরা গন্তব্য। দক্ষিণ চীন সাগর বিধৌত দেশটির সীমানা বহু যত্নে আগলে রেখেছে ঘন সবুজ অরণ্যে ঢাকা সুউচ্চ পর্বতমালা। উপকূলবর্তী
আবার উঠে গেলাম সিঁড়ি বেয়ে ওপরের দিকে । ওপর থেকে আকাশটাকে বড় কাছে মনে হলো। আকাশে আজ ছোপ মেঘ জমেছে। মনে মনে ভাবলাম পাহাড়ের এই সবুজ বনরাজির মেলায় যদি বর্ষা
আন্দামান সাগরের এদিকটায় পানি বেশ উষ্ণ, আরামদায়ক। ঘণ্টার পর ঘণ্টা জলকেলিতেও তাই ক্লান্তি আসে না। পানির ওপরে এক জগৎ, যেখানে রাজত্ব করছে মানুষ। আর নিচে আরেক জগৎ, যেখানে অক্সিজেনের স্বল্পতা
সৈকতে বেড়ানোর পাশপাশি আছে নানা মজার আয়োজনসৈকতে সাদা নরম বালু। সামনে বিস্তৃত নীল সমুদ্র। তাতে রংবেরঙের ছোট ছোট নৌকা। পেছনে সবুজের চাদর বিছানো পাহাড়। বেড়ানোর জায়গা যদি এমন হয়, তাহলে
রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের
যতই বিশ্বকাপে হারুক ব্রাজ়িল, ফুটবল মানেই যে ব্রাজ়িল, ফুটবলের শিল্প মানেই যে সে দেশ, তা দেখে এলাম কিছুদিন আগে রিও-তে গিয়ে। বিকেলের রিও-র কোপাকাবানা বেলাভূমি দেখলে মনে হবে, এ বুঝি ফুটবল, ভলিবলের অনুশীলনের মাঠ। সমুদ্রের