ঘুরে আসুন মায়ার শহর লিসবন থেকে। পর্তুগালের নাম শুনলে মনে পড়ে, তাদের গৌরবান্বিত অতীতের কথা। পর্তুগিজরা একটা সময় অর্ধেকের বেশি পৃথিবী শাসন করেছে। এশিয়া থেকে আফ্রিকা এবং সুদূর আমেরিকা পর্যন্ত
বাল্টিক সাগর, ইউরোপের উত্তরের রহস্যময় জলরাশি, যার তীরে মিশে আছে ইতিহাস, সংস্কৃতি, আর প্রকৃতি। সুইডেনের কোল ঘেঁষে বয়ে যাওয়া এই সাগর শুধুই একটি ভৌগোলিক স্থান নয়; এটি একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য,
দূর দেশে পরিচিত মুখ দেখার একটা আলাদা আনন্দ আছে! ফিলাডেলফিয়ার গ্রেহাউন্ড বাস স্টেশন থেকে বেরিয়ে পরিচিত এক মুখ দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠল। নিউ ইয়র্ক শহর থেকে শার্লটসভিল যাওয়ার পথেই
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিট দশেক। বøু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হেটে চলে যাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা ছ’ডিগ্রি
বিশ্বের অনেক দেশে সুন্দর সুন্দর দ্বীপ আছে। ছুটির সময় সেসব দ্বীপে অনেকেই বেড়াতে যান। সে এক মজার অভিজ্ঞতা। বেড়ানোর জন্য, আমার বিবেচনায়, থাইল্যান্ডের দ্বীপগুলো তুলনামূলকভাবে বেশি ভালো। ওখানকার পরিবেশ ও
বালি ইন্দোনেশিয়ার ৩৩টি প্রদেশের একটি। যেখানে সাগর আর পাহাড়ের দেখা মিলবে একসঙ্গে।সাগরের পানি স্বচ্ছ নীল। হু হু বাতাস আর সাদা বালুর শৈকতে আছড়ে পড়া ভারত মহাসাগরের ঢেউ। অপরূপ সুন্দর তার
‘ভুটান যাবা? খালি বলে দেখ এবার, জ্যান্ত পুঁতে ফেলব’, ফোনে ফাহমিদার হুঙ্কার। জ্যান্ত মরার ভয়ে, নাকি খুব দূরে কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছা করছিল ঠাহর করে বলতে পারছি না শুধু ঈদের
শৈশবের সঙ্গী রূপকথা, উপকথার দেশ রাশিয়া নিয়ে এক অলীক স্বপ্ন বাস করত অন্তরে। কল্পিত চিত্রের সাথে কিছু সাদৃশ্য এবং কিছু বিভেদ রয়ে গেল বাস্তব অভিজ্ঞতায়। ৪ জুন, শেষ বিকেলে সেন্ট
স্টেশনে নামতেই ভোর হয় হয়। এখনও আলো ফুটেনি। মাঘের মাঝারি সময়, তাই ঠান্ডা পড়েছে বেশ। সময় আনুমানিক ৪টা পেরিয়েছে, ঘড়ি দেখা হয়নি। প্রথমবার দেশের সীমানা পেরোনোর শঙ্কা আর উত্তেজনায় অনুভূতির