বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ চায়না যাচ্ছেন টুরিস্ট অথবা বিজনেস ভিসা নিয়ে। বাংলাদেশ থেকে চায়না টুরিস্ট ভিসা করতে হলে আপনি যদি কোন ট্রাভেল এজেন্টের সাহায্য নিয়ে করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি
যারা উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসার জন্য অাবেদন করবেন তাদের জন্য কিছু পরামর্শ । প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ইউরোপের সেনেজেন ভুক্ত কোন দেশে ভিসার দেওয়ার হার কেমন? সুতরাং
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি। কোরিয়া উপদ্বীপের এই দেশটি দিন দিন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার বলতে যেসব উপকরণকে বোঝায়, তার সবগুলোই মজুদ আছে দেশটিতে। এমন একটি দেশে
সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন্তু সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য কিছুটা জটিল প্রক্রিয় বলেই ভিসার আবেদন করতে অনেকে গড়িমসি করে থাকেন। তবে
নিশ্চয়ই ‘সেনজেন’ শব্দটি শুনেছেন। সেনজেন বলতে আমরা ইউরোপ মহাদেশের ৫০টি দেশের মধ্যে ২৬টি দেশকে বুঝি। ২৬টি দেশই স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। তাদের নিজস্ব পৃথক পৃথক ভাষা, মুদ্রা ও রাজধানী আছে।
পর্তুগাল অভিবাসীবান্ধব দেশ। এই বিষয়টি পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এবং সেই কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মাথায় যে জিনিসটা আছে পর্তুগালে গেলে সহজেই রেসিডেন্ট কার্ড পাওয়া যায় এবং ইউরোপে বসবাস
দর্শনার্থীদের মিসর ভ্রমণে উৎসাহ দিতেই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সব পর্যটন গন্তব্যের জন্য ভিসা ফি স্থগিত করা হয়েছে। এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত এই সুবিধা পাওয়া যাবে। এটি ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য
আগে অস্ট্রেলিয়ায় একজন বিদেশি শিক্ষার্থী এক পাক্ষিকে (দুই সপ্তাহ) সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টা কাজ করতে পারতেন। তবে করোনাভাইরাস সংকটের সার্বিক ক্ষয়ক্ষতির কথা বিবেচনায় এনে এ সীমিত কর্মঘণ্টার শর্ত তুলে নেওয়া হচ্ছে।
উচ্চশিক্ষা গ্রহণের দিক থেকে অস্ট্রেলিয়া বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় জনপ্রিয়তম দেশ। এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রায় আট লাখ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী রয়েছেন দেশটিতে। তবে অন্য সব পেশার মানুষের মতোই শিক্ষার্থীদের ওপর প্রভাব পড়েছে
বর্তমান দুনিয়ার সবচেয়ে ধনী, প্রভাবশালী আর আধুনিক দেশ যুক্তরাষ্ট্র। বহু মানুষের স্বপ্নের দেশ এটি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকে। বাংলাদেশের অনেক মানুষ চায় সেখানে যেতে।