স্থায়ীভাবে বসবাস ও নাগরিকত্বের জন্য কানাডা সব সময়ই অভিবাসীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষের দিকে থাকে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন পাওয়া দিন দিন কঠিন হতে থাকায় কানাডার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন অনেকেই। এই
শিক্ষা খাত মালয়েশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠেছে এখন। মনসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিবেচনায় এ অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ এখন মালয়েশিয়া। উচ্চশিক্ষায় বিভিন্ন কোর্সের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাগত ও বিশেষায়িত কোর্সের সুযোগ
ছুটি কাটানো, বেড়ানো কিংবা আত্নীয়-স্বজন বা বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা করতে অস্ট্রেলিয়া যেতে ভিজিটর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আবার কাজ বা চাকরি ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্যে তিন মাসের কম সময়ের
ইউরোপের ‘শেনজেন ভিসা’ স্টাইলে ভিসা চালু হতে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে। পর্যটকদের ভ্রমণ সহজ করতে আপাতত আরব আমিরাতের দেশগুলো মুক্ত-চলাচল ভিসা দেয়ার পরিকল্পনা করছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিকদের পাশাপাশি পর্যটকরাও এই
যারা উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসার জন্য অাবেদন করবেন তাদের জন্য কিছু পরামর্শ । প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ইউরোপের সেনেজেন ভুক্ত কোন দেশে ভিসার দেওয়ার হার কেমন? সুতরাং
অন্য যেকোন দেশের নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করা ও কাজ করার অনুমতি প্রদান করা হয় ইমিগ্রান্ট ভিসার মাধ্যমে। শুধুমাত্র ডাইভার্সিটি ভিসা ব্যতীত সকল ইমিগ্রান্ট ভিসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের
কানাডার শিক্ষার মান, স্কলারশিপ প্রাপ্তি, বাৎসরিক টিউশন ফি, আবাসন সুবিধা, শিক্ষার্থীদের আয়ের পথ এবং শিক্ষাজীবন শেষে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ ইত্যাদি বিষয়সমূহ বিবেচনায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের কানাডায় উচ্চশিক্ষার আগ্রহ ক্রমশ বেড়েই চলেছে।
সব শহরের নাম আমরা বাংলাদেশীরা অনেক পরিচিত প্রবাসীদের কাছ থেকে শুনে থাকি। শিক্ষাক্ষেত্রেও কানাডা বিশ্বসেরাদের কাতারে। কানাডার মান্ট্রিঅলে অবস্থিত ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি সারা বিশ্বের জ্ঞানপিপাসুদের কাছে সুপরিচিত এবং আদৃত একটি ঐতিহ্যবাহী
অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করতে হলে প্রথমেই আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় নিবন্ধিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরাসরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মনোনীত এজেন্টদের কাছে আবেদন
বর্তমান বিশ্বের উন্নততর প্রযুক্তি সম্পন্ন একটি রাষ্ট্র সাউথ কোরিয়া। দিন দিন দেশটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তির ছোয়া। সব কাজই অনলাইনে সম্পন্ন করতে হয়।