বর্তমান বিশ্বের উন্নততর প্রযুক্তি সম্পন্ন একটি রাষ্ট্র সাউথ কোরিয়া। দিন দিন দেশটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তির ছোয়া। সব কাজই অনলাইনে সম্পন্ন করতে হয়।
আষ্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে নিচের ঠিকানায়। ভি.এফ.এস তাজ ক্যাসিলিন (৩য় তলা) ২৫, গুলশান এভিনিউ, ঢাকা জমার সময়: সকাল ৯টা থেকে ২টা এবং দুপুর
দুবাই সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে জনবহুল শহর। এটি মধ্য প্রাচ্যের প্রধান ব্যবসায় কেন্দ্র। দুবাই শহরের অত্যাধুনিক আকাশচুম্বী ভবন, বিশাল বিশাল সব শপিং মল, প্রচুর হোটেল,বড় বড় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্বের দৃষ্টি
আমেরিকান দূতাবাসের কনস্যুলার শাখা বাংলাদেশী নাগরিকদের ও বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশী নাগরিকদের ভিসা সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে থাকে। এখানে তিন ধরনের সেবা প্রদান করে থাকে। ভিসা বর্ণনা নন ইমিগ্রেন্ট
নাগরিক জীবন থেকে একটুখানি ছুটি দরকার। নিজেকে আলাদা করে সময় দেয়ার সময় বের করতে হয়। দৈনন্দিন কাজের চাপে নাস্তানাবুদ হওয়া মাথাটাকে স্বস্তি দিতেই প্রয়োজন নিরিবিল একটি ভ্রমণ। আপনি হয়তো অনেক
ব্রিটেন শেনজেন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি, আপনার পাসপোর্টে শেনজেন ভিসা থাকলেও ইংল্যান্ডের পক্ষে এটি কার্যকর হবে না। একইভাবে, আপনার পাসপোর্টে ইংরেজি ভিসা থাকার কারণে আপনি শেঞ্জেন দেশগুলিতে প্রবেশ করতে পারবেন না।
আত্নীয়, বন্ধু-বান্ধব বা পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করা কিংবা ইতালি ঘুরে দেখতে যেকোন পাসপোর্টধারী ভ্রমণ ভিসার আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে সেনজেন ভিসার আবেদন করতে হবে। এধরনের ভিসা আবেদন নিষ্পত্তিতে অন্তত
আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ১। পাসপোটর্ (ভিসা এপ্লিকেশন থেকে ৬ মাস ভেলিডিটি থাকতে হবে)। ২ । পাসপোটের্র ১ সেট ফটোকপি। ৩। ১ সেট ভিসা এপ্লিকেশন ফরম (পূরণকৃত এবং
প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পর্যটক যাচ্ছেন থাইল্যান্ডে। রয়েল থাই এম্বাসি বাংলাদেশ থেকে ৫ প্রকার ভিসা সার্ভিস দিচ্ছে। এগুল হলঃ থাইল্যান্ড টুরিস্ট ভিসা ট্রান্সিট ভিসা নন ইমিগ্রেন্ট ভিসা গ্রুপ ট্রাভেল
১. পাসপোর্টে অন্তর্ভুক্ত সমস্ত ভিসার কপি। ২. কোম্পানীর লেটার হেড প্যাডে ফরোয়ার্ডিং লেটার। ৩. সাম্প্রতিক ছবি (৪০ x ৫০); ম্যাট পেপার, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড। ৪. এয়ার টিকিট বুকিং কপি । ৫.