নাগরিকত্ব আইন সংস্কারের ফলে জার্মান পাসপোর্ট পাওয়া এখন আগের চেয়ে সহজতর হয়েছে। ফলে জার্মান পাসপোর্ট পেতে আবেদন করছেন অনেকেই। কেবল বার্লিনেই গত জুন মাসে প্রায় চার হাজার আবেদন জমা পড়েছে।
আজকে আপনাদের কাছে তুলে ধরা হবে আমেরিকার ইমিগ্র্যান্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।অন্য যেকোন দেশের নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করা ও কাজ করার অনুমতি প্রদান করা হয় ইমিগ্রান্ট ভিসার মাধ্যমে। শুধুমাত্র
অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হতে চান অনেকেই। ১৯৪৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত পাঁচ মিলিয়নেরও বেশি লোককে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন অস্ট্রেলিয়ান হিসেবে বিভিন্ন অধিকার অর্জন এবং দায়িত্ব পালনের বিষয়টি মেনে নিতে
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ৮০ হাজারেরও বেশি ওয়ার্ক ভিসা দিয়েছে জার্মান সরকার। দেশটির স্কিল্ড ইমিগ্রেশন অ্যাক্টের আওতায় এসব ভিসা দেওয়া হয়। দেশের শ্রমখাতে চলমান কর্মী সংকট কাটানোর লক্ষ্যে বিদেশি
বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে দীর্ঘমেয়াদি গোল্ডেন ভিসা প্রকল্প চালু করেছে ইন্দোনেশিয়া। এর অধীনে বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত ভিসা দেবে দেশটি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বড় অর্থনীতির দেশটির প্রধান লক্ষ্য হলো বড়
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি
স্থায়ীভাবে বসবাস ও নাগরিকত্বের জন্য কানাডা সব সময়ই অভিবাসীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষের দিকে থাকে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন পাওয়া দিন দিন কঠিন হতে থাকায় কানাডার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন অনেকেই। এই
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ উন্নত জীবনের আশায় পাড়ি জমিয়েছে উন্নত দেশগুলোতে। অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের নিউজিল্যান্ড শান্তি ও সৌন্দর্যের দেশ। এই দেশে পড়াশুনার পাশাপাশি স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য পয়েন্ট ভিত্তিক যোগ্যতা প্রমাণ
আগামী তিন বছরে প্রায় ১০ লাখ অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল সরকার। তিনটি ক্যাটাগরিতে এই অভিবাসী নেওয়া হবে। ইকোনমিক মাইগ্র্যান্ট, ফ্যামিলি ও শরণার্থী ক্যাটাগরি। যেহেতু সব
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছে অস্ট্রেলিয়া সব সময়ই পছন্দের শীর্ষে ছিল। সম্প্রতি কয়েকটি আন্তর্জাতিক জরিপে দেখা গেছে, গোটা বিশ্বের মানুষদের কাছে বসবাস ও কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শহরগুলো সবচেয়ে বেশি প্রিয়। পছন্দের শীর্ষে থাকার