আয়ারল্যান্ড গত কয়েক সপ্তাহে প্রায় এক হাজার ২০০ বিদেশিকে নাগরিকত্ব দিয়েছে। সাময়িক অনলাইন নাগরিকত্ব অর্পণ প্রক্রিয়ার অধীনে এই নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। জমা হওয়া আবেদনের চাপ কমাতে গত জানুয়ারিতে এই প্রক্রিয়াটি
স্থায়ী নাগরিকদের পরিবারের সদস্যদের জন্য নতুন ওয়ার্ক পারমিট ঘোষণা করেছে কানাডা। স্থায়ী নাগরিকরা যেন সহজেই তাদের স্বামী, স্ত্রী ও পরিবারের সদস্যদের দেশটিতে নিয়ে আসতে পারেন সে বিষয়ে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে
অস্ট্রেলিয়াতে অভিবাসনের ক্ষেত্রে পেশাগত দক্ষতার ভিত্তিতে সারা পৃথিবী থেকে যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষদেরকে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়। এই স্থায়ী বাসিন্দারাই পরবর্তীতে ক্রমান্বয়ে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকে পরিণত হন। বাংলাদেশের অসংখ্য উদ্যমী তরুণ-তরুণী অস্ট্রেলিয়ায় মাইগ্রেশনের
MM2H “(Malaysia My Second Home)” প্রোগ্রাম, মালয়েশিয়া সরকারের একটি বিশেষ কার্যক্রম যার মাধ্যমে মালয়েশিয়াতে স্ব-পরিবারে স্থায়ী ভাবে বসবাস, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, শিল্পে বিনিয়োগ, সন্তানদের সরকারি স্কুলে পড়াশুনা করাতে পারবেন। সুবিধাসমুহঃ �
সাধারণত যে ব্যক্তি আমেরিকায় অভিবাসী হতে চান, তাকে অভিবাসী ভিসার জন্য আবেদন করার আগে তার কাছে মার্কিন নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সেবা সংস্থার (ইউএসসিআইএস) অনুমোদিত একটি পিটিশন অবশ্যই থাকতে হবে। পিটিশনটি
উন্নত দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার ইচ্ছে প্রায় সবারই থাকে। তাই নিজ দেশের চেয়ে সুযোগ-সুবিধা বেশি, জীবনযাত্রার মান উন্নত —এমন দেশগুলোতে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য নাগরিকত্ব লাভ করতে চান অনেকেই। সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা,
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ উন্নত জীবনের আশায় পাড়ি জমিয়েছে উন্নত দেশগুলোতে। উত্তর ইউরোপের অন্যতম উন্নত দেশ ডেনমার্ক। প্রাকৃতিক নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্যের পাশাপাশি উন্নত নাগরিক জীবনের জন্য ডেনমার্ক সবার কাছে পরিচিত।
২০২০-২১ অর্থবছরে অস্ট্রেলিয়ার বিজনেস ইনোভেশন এন্ড ইনভেস্টভেন্ট প্রোগ্রামটির পরিসর এখন দ্বিগুন হয়েছে, বার্ষিক অভিবাসন কর্মসূচিতে এই খাতে আছে ১৩,৫০০-এরও বেশি ভিসা। গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো ২০১২ সালে শুরু হওয়া বিজনেস ইনোভেশন এন্ড ইনভেস্টভেন্ট ভিসার মাধ্যমে
একজন কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট (আরসিআইসি) হিসেবে আমি যখন বলি- এভাবে সরাসরি কানাডার সিটিজেন হবার আবেদন দাখিল করা যায় না, তখন আমার উত্তর শুনে তারা আঁতকে উঠেন। তাই, কানাডার পিআর এবং
অভিবাসীদের জন্য জার্মানিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে আইন পরিবর্তন করতে যাচ্ছে দেশটির জোট সরকার৷ গত ২৩ আগস্ট মন্ত্রিসভা এই আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে৷ জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফেজা এটিকে সরকারের সবচেয়ে ‘গুরুত্বপূর্ণ