বিশ্বের অনেক দেশ অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ দেয়। বিনিয়োগের মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে কিছু অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং কিছু অপেক্ষাকৃত কম পরিচিত। এই প্রতিবেদনে আমরা সেই দেশগুলোর তালিকা
পর্তুগালে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম ও যোগ্যতা পর্তুগাল ইউরোপের অন্যতম সহজ নাগরিকত্ব প্রদানকারী দেশ। এখানে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যেমন দীর্ঘমেয়াদী বসবাস, জন্মসূত্র, বিয়ে বা বিনিয়োগের মাধ্যমে। পর্তুগালের নাগরিকত্ব পাওয়ার
ইতালিতে নাগরিকত্ব পাওয়ার মানে হলো আপনি ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করার সুযোগ লাভ করেছেন। কিন্তু একজন বাংলাদেশি বা ভারতীয় মানুষ হিসেবে ইতালিতে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় কি তাতো আপনাকে জানতেই
ফ্রান্সকে স্বাধীনতা, সমতা ও ভ্রাতৃত্বের দেশ বলা হয়। ফ্রান্সে আছে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপত্য, মনোরম পরিবেশ, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং অগ্রণী অর্থনীতি। আর এ কারণেই অনেকেই স্বপ্ন দেখে ফ্রান্সে স্থায়ীভাবে বসবাস করার।
ইউরোপের দেশ আয়ারল্যান্ডে নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য হাজার হাজার মানুষ স্বপ্ন দেখে। প্রতি বছরই শত শত মানুষ আয়ারল্যান্ডের নাগরিকত্ব নিয়ে নিজেকে আইরিশ নাগরিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। আয়ারল্যান্ডে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় কি
সার্বিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস (Permanent Residency – PR) বা নাগরিকত্ব (Citizenship) পেতে হলে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। পরিবারসহ স্থায়ী হতে চাইলে প্রথমে টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিট (TRP) নিয়ে নির্দিষ্ট সময়
যুক্তরাজ্যে (লন্ডনসহ) বিনিয়োগের মাধ্যমে ভিসা পাওয়ার অন্যতম উপায় হল Innovator Founder Visa এবং Self-Sponsorship Skilled Worker Visa। ২০১৯ সালে Tier 1 Investor Visa বাতিল হওয়ার পর, বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন কিছু
MM2H “(Malaysia My Second Home)” প্রোগ্রাম, মালয়েশিয়া সরকারের একটি বিশেষ কার্যক্রম যার মাধ্যমে মালয়েশিয়াতে স্ব-পরিবারে স্থায়ী ভাবে বসবাস, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, শিল্পে বিনিয়োগ, সন্তানদের সরকারি স্কুলে পড়াশুনা করাতে পারবেন। সুবিধাসমুহঃ �
অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হতে চান অনেকেই। ১৯৪৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত পাঁচ মিলিয়নেরও বেশি লোককে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন অস্ট্রেলিয়ান হিসেবে বিভিন্ন অধিকার অর্জন এবং দায়িত্ব পালনের বিষয়টি মেনে নিতে
আপনি যদি ফুল টাইম শিক্ষার্থী হিসেবে নিউজিল্যান্ড পড়তে যেতে চান, তবে ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে প্রথমে অবশ্যই কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন তার