যুক্তরাজ্য ভিত্তিক অভিবাসন প্রতিষ্ঠান হেনলি এন্ড পার্টনারস জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের মধ্যে ‘বিনিয়োগের মাধ্যমে নাগরিকত্বের’ব্যাপারে মানুষের আগ্রহ গত বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে। আগে উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে এই ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখানো
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর এবার মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ সৌদি আরব বিদেশিদের নাগরিকত্ব দিতে যাচ্ছে।সৌদি গণমাধ্যমে সৌদি গেজেটের খবরে বলা হয়েছে, আইন, চিকিৎসা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও প্রযুক্তিবিদ্যায় বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন
পর্তুগাল অভিবাসী বান্ধব দেশ। এই বিষয়টি পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এবং সেই কথা শোনার সাথে সাথে আমাদের মাথায় যে জিনিসটা আছে পর্তুগালে গেলে সহজেই রেসিডেন্ট কার্ড পাওয়া যায় এবং ইউরোপে
স্থায়ী নাগরিকদের পরিবারের সদস্যদের জন্য নতুন ওয়ার্ক পারমিট ঘোষণা করেছে কানাডা। স্থায়ী নাগরিকরা যেন সহজেই তাদের স্বামী, স্ত্রী ও পরিবারের সদস্যদের দেশটিতে নিয়ে আসতে পারেন সে বিষয়ে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চাকুরী বা পড়াশোনা করতে এদেশের পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার ঝোঁক বেশ লক্ষ্যণীয়। যুক্তরাজ্যে ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশনের শর্তাবলী
বিভিন্ন পেশা এবং ক্যাটাগরিতে নিউজিল্যান্ড ইমিগ্রেশন দিয়ে থাকে। আসলে নিউজিল্যান্ডে দক্ষ লেকের চাহিদা এবং সুযোগ প্রচুর। আপনি যদি দক্ষ মাইগ্রান্ট হিসেবে বিবেচিত হন তাহলে ইমিগ্রেশন পাওয়া মাত্র সময়ের ব্যাপার। জেনে
ভালো জীবন-যাপনের আশায় বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অনেকে ইউরোপের নানা দেশে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে এই মহাদেশটি সম্পর্কে এ দেশের সাধারণ মানুষের প্রচলিত ধ্যান-ধারণাকে অনেকটা ‘হাইপ’ বললে ভুল হবে না।
যুক্তরাজ্যে কেয়ার ভিসায় আগতরা ডিপেন্ডেন্টদের আনতে পারবেন না এবং স্পাউস ভিসায় ডিপেন্ডেন্ট আনতে ও স্কীলড ওয়ার্কার ভিসায় আসতে বাৎসরিক ন্যূনতম বেতন ৩৮,৭০০ পাউন্ড দেখাতে হবে। সম্প্রতি এমনই নতুন অভিবাসন নীতিমালা
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি
অভিবাসীদের জন্য জার্মানিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে আইন পরিবর্তন করতে যাচ্ছে দেশটির জোট সরকার৷ গত ২৩ আগস্ট মন্ত্রিসভা এই আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে৷ জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফেজা এটিকে সরকারের সবচেয়ে ‘গুরুত্বপূর্ণ