আমাদের এই অঞ্চলের (বাংলাদেশ-ভারত) অনেকেই উচ্চশিক্ষা বা কাজের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। সেসব দেশ অধিকাংশ সময় আমাদের চেয়ে উন্নত হয়। কৃতিত্বের সাথে প্রবাস জীবন কাটানোর পর অনেকেই ফিরে
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি। কোরিয়া উপদ্বীপের এই দেশটি দিন দিন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার বলতে যেসব উপকরণকে বোঝায়, তার সবগুলোই মজুদ আছে দেশটিতে। এমন একটি দেশে
ব্যবসায়িক কাজ বা পর্যটন ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণকারী ব্যক্তিরা এখন দেশটিতে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। চাকরির সাক্ষাৎকারও দিতে পারবেন। ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস (ইউএসসিআইএস) এ কথা জানিয়েছে। তবে এ
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ উন্নত জীবনের আশায় পাড়ি জমিয়েছে উন্নত দেশগুলোতে। অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের নিউজিল্যান্ড শান্তি ও সৌন্দর্যের দেশ। এই দেশে পড়াশুনার পাশাপাশি স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য পয়েন্ট ভিত্তিক যোগ্যতা প্রমাণ
পৃথিবীর সবচেয়ে সমৃদ্ধিশালী দেশগুলোর একটি কানাডা। কানাডা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ- সেরা শিক্ষা, একটি স্থিতিশীল অর্থনীতি, নিরাপত্তা, সমতা এবং বিশ্বের সবচেয়ে অভিবাসী-বান্ধব জাতি। কানাডায় বসবাস, কাজ ও স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য
অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হতে চান অনেকেই। ১৯৪৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত পাঁচ মিলিয়নেরও বেশি লোককে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন অস্ট্রেলিয়ান হিসেবে বিভিন্ন অধিকার অর্জন এবং দায়িত্ব পালনের বিষয়টি মেনে নিতে
মালয়েশিয়ার জীবনমান প্রায় ইউরোপের মতোই। তবে খরচ বাংলাদেশের তুলনায় খুব বেশি বলা যাবে না। বরং নিশ্চিন্ত জীবনের মূল্যমান চিন্তা করলে কমই বলতে হবে। মিশ্র জাতিগোষ্ঠীর দেশ মালয়েশিয়া। এখানে মালয়, চায়নিজ
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি
MM2H “(Malaysia My Second Home)” প্রোগ্রাম, মালয়েশিয়া সরকারের একটি বিশেষ কার্যক্রম যার মাধ্যমে মালয়েশিয়াতে স্ব-পরিবারে স্থায়ী ভাবে বসবাস, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, শিল্পে বিনিয়োগ, সন্তানদের সরকারি স্কুলে পড়াশুনা করাতে পারবেন। সুবিধাসমুহঃ �
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক অভিবাসন প্রতিষ্ঠান হেনলি এন্ড পার্টনারস জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের মধ্যে ‘বিনিয়োগের মাধ্যমে নাগরিকত্বের’ব্যাপারে মানুষের আগ্রহ গত বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে। আগে উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে এই ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখানো