ঈদের ছুটিতে ভারত ঘুরতে যাবেন অনেকেই। গতানুগতিক শহরের বদলে এবার চলে যান কেরালাতে। কোলাহলমুক্ত এই জায়গা থেকে ঘুরে আসুন প্রিয়জনকে নিয়ে। কয়েকটি দিন কাটিয়ে আসুন প্রকৃতির সাথে। কেরালা ইকোট্যুরিজম এবং
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিবাস শান্তি নিকেতন আজ কেবলমাত্র ভারতবাসীর কাছেই নয় সমগ্র বিশ্ববাসীর কাছেই একটি তীর্থক্ষেত্র বলে বিবেচিত। তার পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তি নিকেতন পত্তন করেন। ১৮৬২ সালে তিনি
দার্জিলিং যাওয়ার পথে চা-বাগান আর মহিলাদের চা পাতা তোলার দৃশ্য দেখতে পাবেন। পাহাড়ি পথের একটা মজা হল মেঘ-রোদ্দুরের খেলা। ওপর থেকে মেঘলা দেখা গেলেও নীচে সোনালি রোদ্দুরে ঝলমল সবুজ তৃণভূমী।
কম খরচে এবং কম সময়ে পাহাড়ের কাছাকাছি ঘুরতে যাওয়ার সেটা ডেস্টিনেশন ডুয়ার্স। সেই ডুয়ার্সের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র প্যারেন। ঝালং ও বিন্দু দু’টোই খুব জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। এই ঝালং যাওয়ার পথে
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে এসে দেখে এলাম ভিন্ন রকম এক ভারত। যে ভারতের সাথে ভারতের অন্যান্য প্রদেশের তেমন কোন রকম মিলই নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
গরমের দাবদাহ থাকলেও ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি ঘুরতী যেতে পিছু পা হয়নি। এই সময়েও দিঘার বুকে ভিড় জমিয়েছেন বহু পর্যটক। তাঁদের কথা মাথায় রেখেই চালু হল নতুন পরিষেবা। মাত্র ১৫০ টাকায় ঘুরে
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর
মুঘল আমলের অনন্য কীর্তি তাজমহল সম্রাট শাহজাহানের চতুর্থ স্ত্রী মমতাজকে স্মরণ করে আগ্রায় স্থাপিত হয়। ১৬৩১ সালে ১৪তম মেয়েকে জন্ম দিতে গিয়ে মমতাজের মৃত্যুর পর মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত হয়