মাঘপূর্ণিমার সময় জয়সলমির যাওয়ার একটি প্রধান আকর্ষণ হলো, দেশ-বিদেশের পর্যটকরা সারা বছর ধরেই যে দিনগুলোর জন্য অন্তহীন অপেক্ষা করে থাকে, সেই বহু আকাঙ্ক্ষিত বর্ণময় মরু উৎসবে শামিল হওয়া। গত বছরে
ঘুরতে (Travel) যাওয়ার কথা বললেই যে কয়টা জায়গার কথা সবার আগে মাথায় আসে তার মধ্যে একটা হল সুইজারল্যান্ড (Switzerland)। সৃষ্টিকর্তা যেন দুহাত ভরে সাজিয়েছেন এই দেশটিকে। তবে চাইলেই তো আর
ফাঁক পেলে বেড়াতে যেতে ভালোবাসেন না এমন বাঙালির খোঁজ পাওয়া বেশ কঠিন। তবে দিন কয়েকের অবসরযাপনে ভিড়ভাট্টা অনেকেরই না-পসন্দ। বেড়ানোর তালিকায় ভ্রমণরসিক বাঙালির একটা বড় অংশের বেশ পছন্দ উত্তরবঙ্গ। বেড়াতে
প্রথমবার বাসে কলকাতায় যাওয়া হল। দুবোন মিলে ১৪ ডিসেম্বর রওনা হয়ে ১৫ তারিখ কলকাতায় থেকে ১৬ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে শান্তি নিকেতন এক্সপ্রেসে চেপে দুপুরের নাগাদ বোলপুর স্টেশনে পা রাখলাম। এখানে
আমরা রাজস্থানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলাম ৩ অক্টোবর। দুর্গাপূজার নির্ঘণ্ট অনুসারে সেদিন ছিল পঞ্চমী তিথি। আমাদের ট্রেন ছিল অনন্যা এক্সপ্রেস। কলকাতার চিতপুর স্টেশন থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এবার আমদের
ভারতীয় উপমহাদেশের বহু ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী প্রাচীন নগরী কলকাতা। হুগলি নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত এই জনবহুল শহরটি ভারতের সবচেয়ে পুরোনো ও একমাত্র প্রধান নদী বন্দর। বিখ্যাত সব রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
সিলং মেঘালয়ের রাজধানী। ভারতে বেড়ানোর জন্য সিলং বেস্ট ডেষ্টিনেশন। সৃষ্টিকর্তা যেন তার নিজ হাতে সিলং বানিয়েছেনযা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ^াস করা যাবে না। প্রায় ৫ হাজার ফুট উপরে অবস্থিত সিলং
আমাদের পাশের বিশাল প্রতিবেশী দেশ ভারত। বুকে ধারণ করে আছে হাজার বছরের সভ্যতা এবং সংস্কৃতির ইতিহাস। বিশাল এই ভারতবর্ষ শুধুমাত্র ইতিহাস-ঐতিহ্যেই নয়, প্রাকৃতিকভাবেও যথেষ্ট বৈচিত্র্যপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ভারতবর্ষ ভ্রমণ
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই