সিকিমের নাম শুনলেই পাহাড়প্রেমীরা পারলে এক দৌড়ে সেখানে চলে যেতে চান। সিকিমের রাজ্যেই অবস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা। যা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ। ভারতের দার্জিলিংয়ের মতোই সিকিমে যেতে ভালবাসেন অনেকে। তবে সিকিমের পরিচিত
তুষারময় উপত্যকায় ঘেরা হিমাচল প্রদেশ। এর সৌন্দর্য কারো সঙ্গে তুলনা করা যায় না। হিমাচলের তুষারপাত শুধু ভারতীয়দেরকেই নয়, বরং সারা বিশ্বের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতে পর্যটকের
ভারতে করোনার কারণে সবচেয়ে ধাক্কা খেয়েছে পর্যটনশিল্প। ঘরবন্দি মানুষ হাঁপিয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় কিছুটা হলেও ভ্রমণের ক্ষেত্রে আশার কথা শোনাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং। আসন্ন দুর্গাপূজার আগেই ছন্দে ফিরতে চলেছে পাহাড়। যতদূর
ছুটিতে ভারত ঘুরতে যাবেন অনেকেই। গতানুগতিক শহরের বদলে এবার চলে যান কেরালাতে। কোলাহলমুক্ত এই জায়গা থেকে ঘুরে আসুন প্রিয়জনকে নিয়ে। কয়েকটি দিন কাটিয়ে আসুন প্রকৃতির সাথে। কেরালা ইকোট্যুরিজম এবং সুন্দর
সৌন্দর্যের লীলাভূমি ভূস্বর্গ বলা হয় কাশ্মীরকে। প্রধানত হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত কাশ্মীর। ভারতের এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলটির দক্ষিণে ভারতের হিমাচল প্রদেশ ও পাঞ্জাব রাজ্য দুটি অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের উত্তরে
মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই