কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে আসলে আপনার মনে হবে, এ যেন এক ভিন্ন ভারত। ভারতের অন্য প্রদেশের সঙ্গে কেরালার তেমন কোনো মিল নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
ভারতের আগ্রার তাজমহলের পরিচিতি বিশ্বজুড়ে। ঐতিহ্যবাহী এই স্মৃতিসৌধ দেখতে বিশ্ববাসী ভিড় করেন ভারতের আগ্রায়। তাজমহলের সৌন্দর্য তো এমনিতেই ভাষায় প্রকাশ করা যায় না১ বিশ্বের সাত আশ্চর্যের মধ্যে অন্যতম এটি। সম্রাট
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
শিলং উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪ হাজার ৯০৮ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত শিলং-এ প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। ফলে প্রকৃতি ও বর্ষা উপভোগ কিংবা শিলং-এর দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ করতে এখানে
কলকাতাকে বলা হয় “সিটি অফ জয়” অর্থাৎ আনন্দের শহর। ১২ মাসে ১৩ পার্বণের শহর কলকাতার আনন্দ করতে কোন উপলক্ষ লাগে না। এখানকার মানুষ জীবনকে উপভোগ করতে জানে। তাই জীবনকে উপভোগ
ভারতের আগ্রার তাজমহলের পরিচিতি বিশ্বজুড়ে। ঐতিহ্যবাহী এই স্মৃতিসৌধ দেখতে বিশ্ববাসী ভিড় করেন ভারতের আগ্রায়। তাজমহলের সৌন্দর্য তো এমনিতেই ভাষায় প্রকাশ করা যায় না১ বিশ্বের সাত আশ্চর্যের মধ্যে অন্যতম এটি। সম্রাট
কেরালা কয়েক শতাব্দী ধরে বিকশিত বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির কারণে পরিচিত। কেরালার আছে সবচেয়ে সহজ জীবনধারা, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিল্প সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। এখানে আছে বন্যপ্রাণী, সৈকত ও ব্যাকওয়াটার।
দার্জিলিং, কালিম্পং বা কার্সিয়াং যেখানেই যান না কেন, অক্টোবর থেকে মার্চ বেড়ানোর জন্য আদর্শ সময়। শীতের সময় ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্খা দেখা যায় ভাল ভাবে। বৌদ্ধ পূর্ণিমায় কালিম্পং শহরে বিশেষউৎসব হয়। মন্ত্র
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর