বৃটিশ স্বাশিত ভারতের গৃীষ্মকালীন রাজধানী ছিল শৈল শহর শিমলা। শিমলার পরিবেশ বাস্তবিকই মনোরম। একদিকে রূপার মতো ঝকঝকে বরফের বিচিত্র সমাবেশ অন্যদিকে মনোরম আবহাওয়া শিমলাকে আকর্ষনীয় করে তুলেছে। এই দুনির্বার আকর্ষনে
সাগর, বালি, সৈকতে রক্তিম সূর্য্যের অনাবিল দৃশ্য আর সমুদ্র তরঙ্গে আছড়ে পড়া ঢেউ, সবুজ পাহাড়সহ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য দেখতে কার না ভালো লাগে। এই সবকিছু যদি একসঙ্গে দেখতে চান তবে
প্রকৃতির হাঁসফাঁস গরম থেকে মুক্তি পেতে দূরে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন? গরম পড়লেই মনটা কেমন যেন পাহাড় পাহাড় করে! হিমেল স্বাদ উপভোগ করতে অনেকেই দেশের বাইরের দিকে পা বাড়ান।
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
মুঘল আমলের অনন্য কীর্তি তাজমহল সম্রাট শাহজাহানের চতুর্থ স্ত্রী মমতাজকে স্মরণ করে আগ্রায় স্থাপিত হয়। ১৬৩১ সালে ১৪তম মেয়েকে জন্ম দিতে গিয়ে মমতাজের মৃত্যুর পর মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত হয়
দার্জিলিং যাওয়ার পথে চা-বাগান আর মহিলাদের চা পাতা তোলার দৃশ্য দেখতে পাবেন। পাহাড়ি পথের একটা মজা হল মেঘ-রোদ্দুরের খেলা। ওপর থেকে মেঘলা দেখা গেলেও নীচে সোনালি রোদ্দুরে ঝলমল সবুজ তৃণভূমী।
পাহাড়ে ঘুরতে যারা ভালোবাসেন, এমনকি ট্রেকিং যাদের পছন্দ তারা চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের অন্যতম এক পাহাড়ি এলাকায়। ভারতের কুইন অব হিলস হলো মুসৌরি। যদিও ভারতের কুইন অব হিলস হিমাচলের
নিজের আত্ম-বিশ্লেষণ করার জন্য যখন কোনো বিশেষণ খুঁজি তখন ‘সুযোগ সন্ধানী ‘ বিশেষণটা বেশি যৌক্তিক মনে হয়। নিজের ইচ্ছাগুলোকে অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর
যে কোন ভ্রমণকে আনন্দদায়ক ও সফল করতে পারে সঠিক পরিকল্পনা। কোথায় যাবেন? কীভাবে যাবেন? কোথায় থাকবেন? দিন অনুযায়ী যদি এভাবে পরিকল্পনা করে ফেলা হয় তবে ভ্রমণ হবে স্বাচ্ছন্দ্যে! কাশ্মীর ভ্রমণের
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই