মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
রাজস্থানের থর মরুভূমির মাঝে অবস্থিত জয়সালমের, তার সোনালী রঙের জন্য ‘সোনার শহর’ নামে পরিচিত। এই শহরের প্রতিটি কোণে আপনি পাবেন রাজকীয় ইতিহাসের ছোঁয়া এবং অপূর্ব স্থাপত্য। ১২২৬ সালে মহারাওল জয়সাল
কেরল বা কেরালা ভারতের একটি রাজ্য। কেরল ভারতের সেরা রাজ্যগুলির অন্যতম। রাজধানী তিরুবনন্তপুরম একটি পাহাড়ের উপর অবস্থিত। কোচিন একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর এবং তৈলশোধনাগার। কালিকট অপর আরেকটি বন্দর শহর। মালয়ালম ভাষা
প্রতিবেশী দেশ ভারতে ভ্রমণের ক্ষেত্রে আমাদের আকর্ষণ মূলত দার্জিলিং, মেঘালয়, সিকিম, হিমাচল প্রদেশ, কাশ্মীর, গোয়া কিংবা আগ্রার তাজমহলের প্রতি। এদের কোনো কোনোটি আবার ব্যয়বহুল হওয়ায় সীমিত আয়ের অনেকেই যেতে পারেন
শিলং উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪ হাজার ৯০৮ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত শিলং-এ প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। ফলে প্রকৃতি ও বর্ষা উপভোগ কিংবা শিলং-এর দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ করতে এখানে