ভ্রমণের জন্য আমার আগ্রহের তালিকায় উপরেই থাকে পাহাড় আর সমুদ্র। কারণ তাদের বিশালতার কাছে নিজেকে অনেক ক্ষুদ্র মনে হয়। এই ক্ষুদ্র মনে হওয়াটাই নিজের মনের কোণে জমে থাকা আত্মগরিমাকে এক
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
শীতকালে ভ্রমণ মানেই যেন সমুদ্র। হালকা শীতল আবহাওয়া, সমুদ্রের শান্ত ঢেউ আর মৃদু গর্জন সে তো বিশ্রাম আর শান্তির আরেক নাম। আমাদের দেশে শীত ঋতুটা আসে ছুটির সময়ের সাথে তাল
প্রকৃতির নির্মল রসায়নের এক অপরূপ আনন্দধারার দেখা পাবেন হাওরের বাঁকে বাঁকে। সবকিছু মিলিয়ে প্রকৃতির একটি অনবদ্য উপন্যাসের শতসহস্র ছন্দের উপকথার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন আপনি। চারদিকে থৈথৈ পানি, সাগরের মতো
নদীর ওপর শুয়ে বৃষ্টি উপভোগ করার জন্য রাজধানীবাসীকে খুব বেশি দূরে যেতে হবে না। বছিলা থেকে ঘণ্টাখানেক পথ পেরোলেই ধলেশ্বরীর বুকেই গড়ে উঠেছে চোখ ও মনের বিশ্রামের জায়গা ‘জল কাচারি-ধলেশ্বরী’।
প্রতিবছর উৎসব উদ্যাপনের রুটিন প্রায় একই থাকে। সেটি পূজার ক্ষেত্রেও। পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে মণ্ডপে ঘোরাঘুরি, দেবী দর্শন আর জম্পেশ খাওয়াদাওয়ায় কাটে শারদীয় দুর্গাপূজার দিনগুলো। পূজা মানেই তো ছুটি আর
নগরজীবনের ব্যস্ততার মাঝে মন চায় একটু স্বস্তির নিশ্বাস নিতে। তাই তো নগরীর আশপাশে যাওয়া যেতে পারে, যা আপনার একঘেয়েমি ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করে দেবে। ঠিক এমনই একটি জায়গা ঢাকার
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি রাঙামাটির সাজেক ভ্যালি। সবুজ পাহাড়ে ঘেরা চারপাশ। সকালে সূর্য ওঠার আগে পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে থাকে মেঘ। এসব মেঘের ওড়াউড়িতে যেন মেঘ আর পাহাড়ের লুকোচুরি খেলা হয়।
রাজধানী ঢাকার লাগোয়া উপজেলা গাজীপুরের কালীগঞ্জ। সারাবছর সেখানে ভ্রমণপিপাসুদের পদচারণায় মুখরিত থাকলেও শরতে তা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। প্রকৃতি যোগ করে ভিন্ন মাত্রা। বর্ষাকালে স্বচ্ছ থৈ থৈ পানিতে সারি সারি নৌকা
প্রাণ ও প্রকৃতির এক অপার সমাহার আমাদের দক্ষিণাঞ্চল। অনন্য জীবনধারা থেকে প্রকৃতির রূপের খেলা, কী নেই বঙ্গোপসাগরে বুকজুড়ে জেগে থাকা দক্ষিণের ভূখণ্ডে। সাগরের বুকে তেমনই এক ভূখণ্ড নোয়াখালী জেলার হাতিয়া