পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
শান্ত ঢেউ আর নীল জলরাশি। পাথরে আছড়ে পড়া ঢেউ অনাবিল শান্তি দেবে আর দেবে দৃষ্টিসুখ। বিভিন্ন রঙ ও আকৃতির জাহাজ চলাচল আপনাকে দেবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি। সী বিচ ধরে হাঁটা আর
রাতের বাসে অথবা লঞ্চে- যে মাধ্যমেই কুয়াকাটা যাননা কেন , কুয়াকাটা পৌছাতে পৌছাতে সকাল ৯-১০ টা বেজে যাবে। কুয়াকাটায় গিয়েই প্রথমেই পছন্দমত একটি হোটেল ভাড়া করতে হবে। কুয়াকাটায় প্রচুর সংখ্যক
বন, পাহাড়, নদী, সমুদ্র, দ্বীপ—কী নেই এই দেশে? একদিকে যেমন পাহাড়-পর্বত, অন্যদিকে সবুজের সমারোহ। বঙ্গোপসাগর আছে দক্ষিণে। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশে রয়েছে অসংখ্য প্রাচীন নিদর্শন ও বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান। প্রতি
বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী, আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ.। অগণিত শ্বাসমূলে ভরা কেওড়া বাগানের এক সবুজ এই দ্বীপকে।
হঠাৎ করেই ঠিক হলো সুন্দরবন যাওয়ার। তড়িঘড়ি করে প্রস্তুতি নিতে হলো। দশ সিটের একটা মাইক্রো বাস ভাড়া নিয়ে নির্দিষ্ট দিনে সদলবলে রওনা দিই খুব সকালে। গাড়ি ছুটে চলেছে। তেমন একটা
যত দূর চোখ যায় কেবল সবুজের হাতছানি। চা বাগানের সারি সারি টিলা, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ আর ঘন সবুজ অরণ্যের অপরূপ সৌন্দর্য যে কাউকে আকৃষ্ট করে। তাই পর্যটকরা বার বার ছুটে
তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত
চিম্বুক পাহাড় ঘুরে পৌছালাম নীলগিরি রিসোর্টে মেঘদূত রুম ছাড়াও উপরে কয়েকটি রুম আমাদের বুকিং ছিল, ২০ জনের একটা টিম সেখানে গিয়েছিলাম। নিজেদের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও ওখানকার রাস্তা খুব আকাঁবাঁকা।
সিলেটের জাফলং প্রকৃতি কন্যা হিসাবে পরিচিত। খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছে দৃষ্টিনন্দন। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান