শ্রীমঙ্গল বিখ্যাত বৃষ্টিপাতের কারণে। দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতটা এখানেই হয়ে থাকে। কপালে থাকলে বৃষ্টি দেখলেন, সঙ্গে চা-বাগানটাও ঘোরা হয়ে গেল। শ্রীমঙ্গল চা বাগান চায়ের জন্য বিখ্যাত শ্রীমঙ্গল উপজেলার অবস্থান সিলেটের মৌলভীবাজার
যাঁরা থাইল্যান্ডের ফ্লোটিং মার্কেট নিয়ে আগ্রহ দেখান, যাঁরা কেরালার ব্যাকওয়াটারের ছবি দেখে হা-পিত্যেশ করেন, তাঁরা দেখে আসুন বরিশাল আর পিরোজপুরের জলের এক স্বর্গরাজ্য। বলছিলাম বরিশাল-পিরোজপুরের-ঝালকাঠির নদী আর গ্রামের ভেতর বয়ে
কক্সবাজার থেকে ১২ কি:মি: দূরে পাহাড়ের কোল ঘেষে সমুদ্র সৈকত হিমছড়ি। এখানকার সমুদ্র সৈকতটি কক্সবাজারের অপেক্ষাকৃত নির্জন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এর সৌন্দর্য কিন্তু কক্সবাজার থেকে কোন অংশে কম নয়। কক্সবাজার
সদরঘাট থেকে নিঝুম দ্বীপ সরাসরি যাওয়ার কোনো লঞ্চ নেই বিধায় এমভি তাশরীফে চড়ে হাতিয়ায় রওনা হই। সন্ধ্যা ৬টায় লঞ্চযাত্রা শুরু হয়। প্রায় ১৫ ঘণ্টা ছিল যাত্রাপথ। রাতভর আড্ডা আর গানে
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন বৈচিত্র্যময় ঋতুর সমাবেশ সম্ভবত আর নেই। আর তাই তো কবি বলেছেন, এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি, সকল দেশের রানী সে
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বাঙ্গপসাগরের মাঝখানে প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরী করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। প্রকৃতি যেন দুহাত ভরে সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে এখানে। সাগরের নীল জলরাশী আর নারিকেল
শীতকালে পরিবার-পরিজন নিয়ে যেমন সময় কাটাতে পছন্দ করেন, তেমনই প্রকৃতির টানে ছুটেও যান অনেকে। তাই এই সময়ে দেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে দেখা যায় উপচেপড়া ভিড়। বেড়ানোর জায়গা হিসেবে কারোর পছন্দ নদী-সমুদ্র, কারোর
ছুটির দিন। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠলাম। উদ্দেশ্য ২টি। শহীদ মিনারে ফুল দেয়া এবং বেড়ান। শহীদ মিনার গেলাম, শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে ফুল দিলাম। এরপর রওনা দিলাম পূর্বনির্ধারিত স্থানে।
রূপের রাণী বলা হয়- পাহাড়-অরণ্য-হ্রদ ঘেরা রাঙামাটিকে। যেখানে প্রকৃতি সারা বছর ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন রূপ ধারণ করে। পাহাড়ের এমন প্রকৃতি যেন স্বর্গীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। প্রকৃতির এমন অপরূপের দেখা মেলে
হাম হাম’ অনেকে বলেন হাম্মাম (গোসল খানা)। আসলে কোন অর্থবহ শব্দ দিয়ে এ নামকরণ নয়। ঝরনার শব্দ দূর থেকে শুনতে লাগে হাম হাম, তাই এ ঝরনা নাম ‘হাম হাম’ (এটা