কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পারকি সৈকত। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এ সৈকত ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। স্থানীয়রা সৈকতের চেয়ে
শরতের সাদা মেঘ দিয়ে আকাশ ক্যানভাসে আঁকিবুকি করার কোন দিন, অথবা শীতের কোন রৌদ্রস্নানের দিন! দীঘিনালা ছাড়িয়ে রাঙামাটির ছাদের খোঁজে কেউ এলে, রুইলুই ও কংলাক পাড়ার লুসাই, ত্রিপুরা বা পাংখোয়ারা
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আমরাও বেড়িয়ে পড়লাম। আর এ যাত্রায় ধরলাম মংলার পথ। যদিও ঢাকা হতে মংলা খুব একটা ভালো বাস সার্ভিস নেই। তবে যদি
দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত বেশ কিছু স্থান। বছরজুড়েই সেসব স্থানে ভ্রমণপিপাসুদের আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়। তবে কয়েকটি স্থান আছে যেখানে শীতে পর্যটকরা বেশি ঘুরতে যান। আপনিও
পর্বত, অরণ্য ও সমুদ্রপ্রেমী এই তিন শ্রেণির পরিব্রাজকদের জন্য সেরা গন্তব্য হচ্ছে বান্দরবান। অতিকায় উচ্চতার নিঃসীম শূন্যতা উপভোগ করতে করতে সবুজ বনে ঢাকা পাহাড়ি রাস্তা ট্রেকিং করা নিঃসন্দেহে কষ্টসাধ্য। এরই
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটাকে সাজিয়েছেন অপার মহিমা দিয়ে৷ কোথাও পাহাড়, কোথাও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও অপরিসীম জলরাশি, কোথাও সমতল আবার কোথাও বা কলকল ধ্বনি দিয়ে বয়ে চলা ঝর্ণা৷ এক একটি নিদর্শনের এক
সিলেটে চা বাগানের পর সবচেয়ে পুরনো ভ্রমণস্থল হলো জাফলং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই জাফলংয়ের ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে জাফলংয়ের বুক চিরে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ
শহর ছেড়ে দুদণ্ড শান্তির জন্য এখন খুব সহজে যাওয়া যায় সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। এখানকার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকত পর্যটনের বেশ ভালো জায়গা। পদ্মা সেতুর কল্যাণে কুয়াকাটা যাতায়াত এখন খুবই সহজ হয়ে
পার্বত্য চট্টগ্রামের বুকে প্রকৃতির অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঙামাটি জেলা। একমাসেরও বেশি সময় পর আজ পহেলা নভেম্বর থেকে রাঙামাটি জেলা ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা উঠে গেছে। এর
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড। মৌসুম ছাড়াও পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত থাকে সেখানকার বিভিন্ন পর্যটন স্পট। তার মধ্যে অন্যতম হলো আকিলপুর সমুদ্রসৈকত। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে সেখানে ছুটে যান শতাধিক পর্যটক। তবে