দেশের মধ্যেই আছে নিউজিল্যান্ড পাড়া। নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! নামটা অপরিচিত বটে। অবাক করা বিষয় হলেও সত্যিই যে, বাংলাদেশের এক স্থানের নাম নিউজিল্যান্ড পাড়া। খাগড়াছড়ি থেকে দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে পানখাইয়া পাড়ার
প্রকৃতির এক অনবদ্য আয়োজন। স্বপ্নের মতো সাজানো কিংবা তারও চেয়ে সুন্দর। অথবা কল্পনায় আঁকা আল্পনা। যেখানে প্রকৃতির বিচিত্র দৃশ্যায়ন মাঝে মাঝে ধাঁধায় ফেলে দেয়। কখনো দ্বীপাঞ্চল, কখনো বা বনাঞ্চল মনে
লার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর—কবি জীবনানন্দ দাশের এ কবিতা বাংলাদেশের রূপ-বৈচিত্র্য আর নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতি বিশ্বের ভ্রমণপ্রিয় মানুষদের প্রবলভাবে আকর্ষণ করেছে নিঃসন্দেহে।
চিম্বুক পাহাড় ঘুরে পৌছালাম নীলগিরি রিসোর্টে মেঘদূত রুম ছাড়াও উপরে কয়েকটি রুম আমাদের বুকিং ছিল, ২০ জনের একটা টিম সেখানে গিয়েছিলাম। নিজেদের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও ওখানকার রাস্তা খুব আকাঁবাঁকা।
সিলেটের জাফলং প্রকৃতি কন্যা হিসাবে পরিচিত। খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছে দৃষ্টিনন্দন। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
পাহাড়ের বুক চিরে আছড়ে পড়ছে প্রবহমান শুভ্র জলধারা। গুঁড়ি গুঁড়ি জলকণা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। স্রোতোধারার কলতানে নিক্বণ ধ্বনির উচ্ছ্বাস। শীতলতার পরশ, যেন সবুজ অরণ্যে প্রাণের
একবার ঢাকায় বন্ধুরা মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। কালো ধোঁয়ার যান্ত্রিক জীবনের কোলাহল ছেড়ে কোথাও গিয়ে নির্মল বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে সবাই ছটফট করছিলাম। এমনিতেই আমরা ঘুরবাজ মানুষ, একটু ফুসরত পেলেই
প্রকৃতির সৌন্দর্যের মোহে ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা বরাবরই মোহগ্রস্ত। ব্যস্ততা, পড়াশোনা, ব্যবসা-বাণিজ্য, হতাশা, চাপ, দৈনন্দিন কাজকর্ম থেকে নিজেকে একটু দূরে সরিয়ে রেখে মনের প্রশান্তি, সজীবতার জন্য ভ্রমণের বিকল্প আর কি হতে
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। যারা ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন তারা সময় পেলেই ছুটে যান কক্সবাজারসহ অনেক পর্যটন এলাকায়। আমরা ১৮ জন মিলে এবার ঠিক করলাম কক্সবাজার ভ্রমণে যাব। জমবে আড্ডা,