এবারের ঈদ উৎসবে নয় দিনের লম্বা ছুটির ফাঁদে পড়ছে দেশ। ঈদের দিন তো বটেই, গোটা সময়টা উপভোগ্য করে তুলতে প্রস্তুত দ্বীপজেলা ভোলার বিনোদনকেন্দ্রগুলো। যে যেখানেই থাকুন না কেন, উৎসব-পার্বণে নাড়ির
শহর ছেড়ে দুদণ্ড শান্তির জন্য এখন খুব সহজে যাওয়া যায় সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। এখানকার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকত পর্যটনের বেশ ভালো জায়গা। পদ্মা সেতুর কল্যাণে কুয়াকাটা যাতায়াত এখন খুবই সহজ হয়ে
টাঙ্গুয়ার হাওর, দূরের মেঘালয় পাহাড়, মেঘ আর নদীর মিলন যেন জীবন্ত ক্যানভাস। তাই যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি দূর করতে আপনি প্রিয়জনকে নিয়ে চলে যেতে পারেন সুনামগঞ্জে। যাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ জলে ভেসে
কক্সবাজারসমুদ্র সৈকতের বিস্তীর্ণ বেলাভূমি সারিসারি ঝাউবন সৈকতে আছড়ে পড়া বিশাল ঢেউ, সকাল বেলা দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি ভেদ করে লাল সূর্যোদয়ের দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। দিগন্তের চারিদিকে আরো বেশি স্বপ্নিল রং
‘আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।’ জীবনানন্দ দাশের এই বিখ্যাত পঙক্তি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আপনি যদি একটু প্রশান্তি খুঁজে বেড়াতে চান,
নীল সমুদ্র, পাহাড়ের ছায়া, সুবিস্তৃত বালিয়াড়ি, সব মিলিয়ে কক্সবাজার যেন প্রকৃতির এক খোলা চিত্রকর্ম। প্রতি বছর হাজারো পর্যটক ছুটে যান এই সমুদ্র শহরে। এবারের ঈদের ছুটিতে পরিবার নিয়ে ঘুরে আসতে
যতদূর চোখ যায়—গহীন জলরাশি যেন ছুঁই ছুঁই করছে আদিগন্ত সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলছে নৌকাগুলো। দিগন্তবিস্তৃত সাগরের নীল জলরাশির দিকে চোখ ছুড়ে দিলে যে কারো মন বিমোহিত হয় নিমেষে।
শুভ্র মেঘের পিছুপিছু ছুটে যেতে কার না ইচ্ছে করে। মেঘের ভেলায় হারিয়ে যেতে, আকাশের মেঘদের সাথে কথা বলতে চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কংক্রিটের এই শহরে মেঘেদের
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া
বান্দরবান বাংলার ভ‚সর্গ হিসেবে পরিচিত। অনেকে বান্দরবানকে বাংলার দার্জিলিংও বলে থাকেন। সৌন্দের্যের লীলাভ‚মি বান্দরবানকে সৃষ্টিকর্তা সাজিয়েছেন যেন দুহাত ভরে। ঋতু বৈচিত্রের সঙ্গে বান্দরবান রূপ বদলায়। মেঘলা পর্যটন স্পটটি বান্দরবান শহরের