এ যেন প্রকৃতির এক মায়ার চাদর বিছানো নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের পিরোজপুর ইউনিয়নের ভাটিবন্দর ও কান্দারগাঁওয়ে মধ্যবর্তী এলাকায় মেঘনা নদীর চরে। সেখানে দেখলে মনে হয়রূপসীর রূপের ছোয়া চারপাশে । এ ছোঁয়ায় মুগ্ধ
রাজশাহী মহানগরীর টি-বাঁধ এলাকা। বিকেলের সূর্য তখন মিষ্টি তাপ ছড়িয়েছে। সেই আলোয় পদ্মাপাড়ের বালিতে পেতে রাখা চেয়ারে সবে চোখ বুঝে মিষ্টি রোদ গায়ে মাখছে অনন্যা ও বিথি। তারা দুজনেই রাজশাহীর
প্রতিদিনের কর্মব্যস্তময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে আমরা বাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করি। এক্ষেত্রে কারো পছন্দ সমুদ্র, আবার কারো পাহাড়। তবে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা আমাদের অনেক বেশি ডাকে। আর পাহাড়ে ঘুরতে যেতে
সেন্টমার্টিন, বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। যার চারপাশে সাগর আর আকাশের নীল মিলেমিশে একাকার। খোলা-মেলা বালুকাময় সমুদ্র সৈকত আর সমুদ্রের বিরামহীন গর্জন যেন নীল রঙের রাজ্যে পরিণত করেছে সেন্টমার্টিন। প্রকৃতি দুই
ঘুরে এলাম মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ। উপজেলার খাসিয়া পল্লী, নাম কালেনিপুন্জী। রাস্তা পেরিয়ে নিভৃত জঙ্গলে এই খাসিয়া পল্লী, যেখানে পঁচানব্বইটি খাসিয়া পরিবারের বসবাস । আমাদের ঢাকার অনেক এলাকার মত সদর দরজা রয়েছে
চলছে শরৎ ঋতু। দেশের সব নদ-নদীতে বেড়েছে স্বচ্ছ পানির প্রবাহ। দূষণ নেই বললেই চলে। পানি বেশি থাকলেও স্রোত খুব একটা নেই। নদীপথে ভ্রমণে অপরিচিত এক বাংলাদেশের দেখা পাওয়া যায়। দূরে
নদী, পাহাড়, সমুদ্র আমাকে সবসময়ই রোমাঞ্চকর- নতুন প্রেমিকার মতো। ভ্রমণ একটা ওষুধ, যা মনকে সুস্থ রাখে। যখনই সুযোগ পাওয়া যায় ঘুরে বেড়ানোর তখনই নদী, পাহাড় ও সমুদ্রে চলে যাওয়ায় হয়।
নগরজীবনের ব্যস্ততার মাঝে মন চায় একটু স্বস্তির নিশ্বাস নিতে। তাই তো নগরীর আশপাশে যাওয়া যেতে পারে, যা আপনার একঘেয়েমি ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করে দেবে। ঠিক এমনই একটি জায়গা ঢাকার
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
পাহাড়ের বুক চিরে আছড়ে পড়ছে প্রবহমান শুভ্র জলধারা। গুঁড়ি গুঁড়ি জলকণা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। স্রোতোধারার কলতানে নিক্বণ ধ্বনির উচ্ছ্বাস। শীতলতার পরশ, যেন সবুজ অরণ্যে প্রাণের