শীতের হাতছানি শুরু হয়ে গেছে। হালকা কুয়াশার দেখা মিলছে ভোরের দিকে। এই সময়ের আবহাওয়াটা সুন্দর থাকে ভ্রমণের জন্য। শীতের সময় ঘুরতে যাওয়ার মতো অনেক জায়গা রয়েছে। তবে শীত আসার আগে
যতদূর চোখ যায়—গহীন জলরাশি যেন ছুঁই ছুঁই করছে আদিগন্ত সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলছে নৌকাগুলো। দিগন্তবিস্তৃত সাগরের নীল জলরাশির দিকে চোখ ছুড়ে দিলে যে কারো মন বিমোহিত হয় নিমেষে।
গাণিতিক সূত্র মেলানো গেলেও গড়মিলের এই জীবনে এখন আর হিসেব মেলে না। দিনপঞ্জিকা গেছে অবসরে, সময় আটকে গেছে সপ্তাহের ছয়দিন আর শুক্রবারের মারপ্যাঁচে। সপ্তাহের ছয়দিন থেকে শুক্রবারকে আলাদা করে বলার
সন্দ্বীপ গুপ্তছড়া ঘাটে এই নবনির্মিত জেটিটি অবস্থিত। জেটির দুই পাশের ল্যাম্পপোস্টের আলোর সৌন্দর্য দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন। সাগরের গর্জনের শব্দের সাথে সাথে সাগরের শীতল হাওয়া আপনাকে এনে দিবে অনাবিল প্রশান্তি।
অনেকেই মেঘের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হাজার হাজার টাকা খরচ করে প্রতিবেশী দেশে যান দার্জিলিং দেখতে। কিন্তু আমাদের এ নীলগিরি রূপ-মাধুর্যে ওপারের দার্জিলিংয়ের চেয়ে কম কিসে? কী নেই আমাদের নীলগিরিতে। প্রকৃতি
গেলাম আর ঘুরে এলাম, এভাবে কক্সবাজার দেখার সময় শেষ। এখন কক্সবাজার আবিষ্কারের সময়। কক্সবাজার ভ্রমণ বলতে এখন শুধু কলাতলী বা লাবণী পয়েন্টে দাঁড়িয়ে সাগর দেখা বোঝায় না। কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক
সিলেটে চা বাগানের পর সবচেয়ে পুরনো ভ্রমণস্থল হলো জাফলং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই জাফলংয়ের ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে জাফলংয়ের বুক চিরে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ
একঘেয়েমি পড়াশোনার চাপে যখন আপনি বিরক্ত তখন নিজেকে সতেজ রাখতে প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘোরাঘুরির বিকল্প নেই। তবে রাজধানীর ভেতর এমন জায়গা খুবই কম। তবে ঢাকার খুব কাছেই এমন সুন্দর কিছু জায়গা
সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ও প্রাচীনতম ম্যানগ্রোভ বন। এটি ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। সুন্দরবন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের উপকূলে অবস্থিত। এটি আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রামসার সাইট হিসেবে স্বীকৃত। জানলে অবাক হবেন,
শীত ও বসন্তকাল; অর্থাৎ নভেম্বর থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলে। অন্য সময় সমুদ্রযাত্রার একমাত্র উপায় ট্রলার বা স্পিডবোট। তাছাড়া শীতের সময় ছাড়া অন্যান্য প্রায় সব