বৃহস্পতিবার আমার অফ ডে। বাড়িতে দুপুরে খাবার খাওয়ার পর একটু বিশ্রাম নিচ্ছি। আমার দুই ছেলে রাহিদ (১৪) আর রাফিন (৯)। আমি বাড়ি থাকলে তারা আমার মোবাইল দখলে নেয়। নিয়ে গেম
শীতকালে ভ্রমণ মানেই যেন সমুদ্র। হালকা শীতল আবহাওয়া, সমুদ্রের শান্ত ঢেউ আর মৃদু গর্জন সে তো বিশ্রাম আর শান্তির আরেক নাম। আমাদের দেশে শীত ঋতুটা আসে ছুটির সময়ের সাথে তাল
পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
নদীর ওপর শুয়ে বৃষ্টি উপভোগ করার জন্য রাজধানীবাসীকে খুব বেশি দূরে যেতে হবে না। বছিলা থেকে ঘণ্টাখানেক পথ পেরোলেই ধলেশ্বরীর বুকেই গড়ে উঠেছে চোখ ও মনের বিশ্রামের জায়গা ‘জল কাচারি-ধলেশ্বরী’।
শীতকাল মানেই ভ্রমণের মৌসুম। যে সময়ে নেই ভয়াবহ গরমে ক্লান্ত হবার ভয়, নেই বৃষ্টিতে কর্দমাক্ত সড়কের ঝামেলা। ক্রমাগত উষ্ণ হতে থাকা বাংলাদেশ, শীতকালে তার চিরাচরিত নয়নাভিরাম সৌন্দর্য ফিরে পায়। সেই
নগরজীবনের ব্যস্ততার মাঝে মন চায় একটু স্বস্তির নিশ্বাস নিতে। তাই তো নগরীর আশপাশে যাওয়া যেতে পারে, যা আপনার একঘেয়েমি ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করে দেবে। ঠিক এমনই একটি জায়গা ঢাকার
ভাটির জনপদ হাওর বেষ্টিত এলাকার কাশ্মীর খ্যাত সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয়ের কূলঘেষা নান্দনিক পর্যটনকেন্দ্র শহীদ সিরাজ লেক যা নিলাদ্রী নামেই দেশে-বিদেশে পরিচিত লাভ করেছে। নিলাদ্রী লেক অপরুপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে
পার্বত্য চট্টগ্রামের বুকে প্রকৃতির অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঙামাটি জেলা। একমাসেরও বেশি সময় পর আজ পহেলা নভেম্বর থেকে রাঙামাটি জেলা ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা উঠে গেছে। এর
বান্দরবান বাংলার ভ‚সর্গ হিসেবে পরিচিত। অনেকে বান্দরবানকে বাংলার দার্জিলিংও বলে থাকেন। সৌন্দের্যের লীলাভ‚মি বান্দরবানকে সৃষ্টিকর্তা সাজিয়েছেন যেন দুহাত ভরে। ঋতু বৈচিত্রের সঙ্গে বান্দরবান রূপ বদলায়। মেঘলা পর্যটন স্পটটি বান্দরবান শহরের
হেমন্তের বিকেলে সিলেটের রাতারগুল জলাবনে প্রবেশের আগেই দেখলাম দূর থেকে সবুজের ছাদ আর নীল আকাশ মিলে এক অনন্য ছবি এঁকেছে। সরু এক জলে ভাসমান নৌকাগুলো আমার চোখে অপরূপ এক সিম্ফনি