প্রকৃতি যেন তার অকৃত্রিম রূপরস দিয়ে সাজিয়েছে রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত সাজেক ভ্যালিকে। এখানে সূর্যিমামা ওঠার আগেই পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে মেঘেদের দাপট দেখা যায়। সকাল-সন্ধ্যা মেঘেদের সাথে ভাব রসিকদের
কবি ফিরে আসতে চান বারবার এমন এক গ্রামে, যেখানে লক্ষ্মীপেঁচা ডাকে শিমুলের ডালে, সন্ধ্যার বাতাসে ওড়ে সুদর্শন, সবুজ করুণ ডাঙা জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা থাকে। পায়ে লাল ঘুঙুর পরা কিশোরী হয়ে
খাগড়াছড়িকে টাটা জানিয়ে রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি আর্মি ক্যাম্পে পৌঁছে গাড়ি ব্রেক করল। একজন গিয়ে সবার নাম-ঠিকানা লিখিয়ে এল। নিরিবিলি পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথে গাড়ি চলছে। যত এগিয়ে যাই, সামনের পাহাড় যেন
সাগরপাড়ের সৌন্দর্য ও জীবনধারা দুইই ভিন্ন আবহে ধরা দেয় আমাদের কাছে। আর এই সৌন্দর্যের আস্বাদন এবং জীবনধারার অভিজ্ঞতা পেতে সাগর ও নদীর মোহনার দ্বীপের চেয়ে ভালো স্থান আর কোথায় হতে
সমুদ্রপ্রেমীদের নতুন গন্তব্য মনপুরা দখিনা হাওয়া সৈকত। অপরূপ সৌন্দর্যের এ লীলাভূমি এখন পর্যটকদের নজর কাড়ছে। বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মনপুরার নিরিবিলি দখিনা হাওয়া সৈকতটি। মনপুরা সমুদ্র সৈকত নামেও পরিচিত স্থানটি।
পাহাড় আর জলের মাঝে লুকিয়ে থাকা এক রহস্যময় জায়গা। যেন প্রকৃতি নিজ হাতে এঁকে রেখেছে তার প্রেমপত্র। যেখানে সকালে কুয়াশা আসে হ্রদের বুক চিরে। দুপুরে সূর্যের আলো খেলা করে পাহাড়ের
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
সৌন্দর্যের জন্য সুপরিচিত সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তঘেঁষা পর্যটনকেন্দ্র জাফলং। সুউচ্চ সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে সুন্দরতম পাহাড়ি পিয়াইন নদ। শুকনা সময়ে এ নদে পানি কম থাকে। নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে সারা দেশ
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
শরৎ বলতেই আমরা যেন কাশফুল বুঝি। নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। মাঠজুড়ে কাশফুলের কোমড় দোলানো নৃত্য। এই তো শরতের বৈশিষ্ট্য। শরৎ এলেই আমরা হারিয়ে যেতে চাই কাশবনে। আর সে জন্য