পার্বত্য চট্টগ্রামের বুকে প্রকৃতির অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঙামাটি জেলা। একমাসেরও বেশি সময় পর আজ পহেলা নভেম্বর থেকে রাঙামাটি জেলা ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা উঠে গেছে। এর
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড। মৌসুম ছাড়াও পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত থাকে সেখানকার বিভিন্ন পর্যটন স্পট। তার মধ্যে অন্যতম হলো আকিলপুর সমুদ্রসৈকত। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে সেখানে ছুটে যান শতাধিক পর্যটক। তবে
১৭ বর্গ কিলোমিটারের অপূর্ব সুন্দর এই ছোট্ট দ্বীপটিতে দেখা পাবেন সাগরের নীলের সাথে আকাশের নীলের এক অপুর্ব মিতালী। সারি সারি নারিকেল গাছের এই দ্বীপটিকে নারিকেল জিঞ্জিরা নামে স্থানীয়রা ডেকে থাকেন।
সাগরজলে লালচে রঙের আভা ছড়িয়ে সূর্যোদয় কিংবা সূর্যাস্ত, বালুতটে লাল কাঁকড়ার নৃত্য অথবা সাগরের ঢেউয়ের গর্জন করে তীরে আছড়ে পড়ার মতো মনোরম মন ভোলানো দৃশ্যের দেখা মেলে কুয়াকাটায়। ঈদের এই
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
নাগরিক জীবনের ব্যস্ততার মাঝেই নিজেকে একটু সময় দিতে যেতে পারেন বিভিন্ন অবকাশকেন্দ্রে। কর্মব্যস্ততা কিংবা ছুটির ঝামেলায় দূরে কোথাও যাওয়া যদি কষ্টসাধ্য বিষয় হয়, তাহলে একদিনেই ঢাকার অদূরে যেসব জায়গা থেকে
বান্দরবানের রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হয়নি এখনো। তবে বান্দরবান সদর, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি ও আলীকদমে যেতে বাধা নেই। এখন আলীকদম, লামা যাওয়া সহজ কক্সবাজারের চকরিয়া হয়ে। এদিকে নাইক্ষ্যংছড়ির
বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় আবারও পাহাড় ও প্রকৃতিপ্রেমীতে সরগরম হয়ে উঠেছে সাজেক। এদিকে বছরের এই সময়টা, অর্থাৎ নভেম্বরের মাঝামাঝি কিংবা শেষভাগ সাজেক ভ্রমণের জন্য এক কথায় আদর্শ। কেন সেই উত্তর দেওয়ার
দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে সরকারের তরফে যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে, তাতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, দিনে গিয়ে দিনে ফিরে এসে সৌন্দর্য উপভোগ সম্ভব কি না। বাংলাদেশের সর্ব
শীতের হাতছানি শুরু হয়ে গেছে। হালকা কুয়াশার দেখা মিলছে ভোরের দিকে। এই সময়ের আবহাওয়াটা সুন্দর থাকে ভ্রমণের জন্য। শীতের সময় ঘুরতে যাওয়ার মতো অনেক জায়গা রয়েছে। তবে শীত আসার আগে