যাঁরা ভ্যালেন্টাইন উপভোগ করতে কিছুটা নির্জনতা চান, তাঁদের জন্য এই দ্বীপ ও চরগুলো হতে পারে আদর্শ। আসছে ভালোবাসার দিন ভ্যালেন্টাইনস ডে। শুধুই কি খাওয়াদাওয়া আর উপহারে সীমাবদ্ধ রাখবেন দিনটি? বরং
বছরে একবার হলেও পর্যটন নগরী কক্সবাজার যান না এমন ভ্রমণপিপাসু কম আছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখানে প্রতিনিয়ত ছুটে যাচ্ছেন পর্যটকেরা। সমুদ্রের ডেউয়ের গর্জনের সঙ্গে বাড়তি আনন্দ যোগ হয়েছে ট্রেন
মাঘের তীব্র শীতের সকাল, সূর্যের আলো তখনো ভালোভাবে ফোটেনি। এসময় পানি আর বনের ভ্রমণটাই ভিন্ন আমেজের হয়। রাতারগুল ফরেস্টে একটা সকাল কাটিয়েছি আমরা। এমন সবুজের রাজ্যে পরিবেশকর্মীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
চারপাশে ঘন সবুজ অরণ্যের ঢেউ খেলানো ছোট-বড় পাহাড়ের সারি। পাহাড়ে গায়ে সারি সারি আকাশচুম্বী বৃক্ষরাজি। সবুজে মোড়ানো চাদরের ওপর কুয়াশার মতো উড়ছে ধূসর ও শ্বেতশুভ্র মেঘ। যেখানে চলে পাহাড় আর
বৃষ্টির পাহাড়টা একটু অন্য রকম। নিঃশব্দের পাহাড় ঢেকে যায় সাদা মেঘের আবরণে। বৃষ্টি শেষে নীল পাহাড়। বারিধারায় ঝরনা ছুটে চলে চঞ্চল বেগে। কচি পাতায় জমে থাকে বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা।
চট্টগ্রামের পারকি সমুদ্র সৈকত-এর কথা হয়তো অনেকেরই জানা।চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে আনোয়ারার পারকি সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। স্থানীয়দের ভাষায় এটি ‘পারকির চর’। এই সৈকত কর্ণফুলীর মোহনায় হলেও এর বিস্তৃতি
ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
চিম্বুক পাহাড় ঘুরে পৌছালাম নীলগিরি রিসোর্টে মেঘদূত রুম ছাড়াও উপরে কয়েকটি রুম আমাদের বুকিং ছিল, ২০ জনের একটা টিম সেখানে গিয়েছিলাম। নিজেদের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও ওখানকার রাস্তা খুব আকাঁবাঁকা।
কক্সবাজার থেকে ১২ কি:মি: দূরে পাহাড়ের কোল ঘেষে সমুদ্র সৈকত হিমছড়ি। এখানকার সমুদ্র সৈকতটি কক্সবাজারের অপেক্ষাকৃত নির্জন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এর সৌন্দর্য কিন্তু কক্সবাজার থেকে কোন অংশে কম নয়। কক্সবাজার
যতদূর চোখ যায়—গহীন জলরাশি যেন ছুঁই ছুঁই করছে আদিগন্ত সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলছে নৌকাগুলো। দিগন্তবিস্তৃত সাগরের নীল জলরাশির দিকে চোখ ছুড়ে দিলে যে কারো মন বিমোহিত হয় নিমেষে।