সবুজ শ্যামলের দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে রয়েছে কত কত সৌন্দর্যের প্রতীক পাহাড় পর্বত, ঝর্ণা আরও কত কিছুই। বিদেশি পর্যটকদের মন কাড়ছে বাংলাদেশের এসব জায়গায়। শুধু পাহাড় পর্বতেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে
ঘুরাঘুরি করতে করতে আমরা আবারো বেড়িয়ে পড়েছি, এই বাংলার রুপ গিলতে। দলবল নিয়ে আধ বাস টিম ঘুরুঞ্চি ছুটছি এবার নয় কুঁড়ি কান্দার ছয় কুঁড়ি বিল নামে খ্যাত ‘টাঙ্গুয়ার হাওরে’। রাতের
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
বাংলাদেশের দার্জিলিং বলা হয় নীলগিরিকে। সেখানকার সৌন্দর্য মুগ্ধ করে সবাইকে। বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নীলগিরি। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে ঘেরা দার্জিলিংখ্যাত এই পাহাড়ের উচ্চতা প্রায় ২২০০
চারপাশে ঘন সবুজ অরণ্যের ঢেউ খেলানো ছোট-বড় পাহাড়ের সারি। পাহাড়ে গায়ে সারি সারি আকাশচুম্বী বৃক্ষরাজি। সবুজে মোড়ানো চাদরের ওপর কুয়াশার মতো উড়ছে ধূসর ও শ্বেতশুভ্র মেঘ। যেখানে চলে পাহাড় আর
পাহাড়ের বুক চিরে আঁকাবাকা পিচঢালা পথ, সেই পথের বাঁকে বাঁকে আদিবাসীদের বাড়ি কখনো কখনো উঁকি দিয়ে উঠছে। পাহাড়ের টিলা থেকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে সবুজে মোড়া প্রকৃতি ও নীল আকাশ। পাহাড়
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
জঙ্গল থেকে দিগন্ত বিস্তৃত ক্ষেতখামার, নদীনালা, খাল-বিল, হাওর পাহাড়, পর্বত সমুদ্র সব কিছুর মধ্যে খুজে পাবেন বাংলাদেশ। পুরোনো ঐতিহ্যের মধ্যে খুজে পাবেন ঢাকেশ^রী মন্দির, লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, পানামা সিটি।দৃষ্টিনন্দন,
সদরঘাট থেকে নিঝুম দ্বীপ সরাসরি যাওয়ার কোনো লঞ্চ নেই বিধায় এমভি তাশরীফে চড়ে হাতিয়ায় রওনা হই। সন্ধ্যা ৬টায় লঞ্চযাত্রা শুরু হয়। প্রায় ১৫ ঘণ্টা ছিল যাত্রাপথ। রাতভর আড্ডা আর গানে
ভালোবাসার রাজধানী হিসেবে খ্যাত ফ্রান্সের প্যারিস। সেই শহরের সেন নদীর ওপর দুটি সেতু রয়েছে। কোনো এক অজানা কারণে সেতু দুটির ওপর দাঁড়িয়ে অসংখ্য প্রেমিক যুগল এসে চিরদিন একসঙ্গে থাকার প্রতিজ্ঞা