তখন ফেব্রুয়ারির শেষ, দ্বীপের পর্যটন মৌসুমও প্রায় শেষের দিকে। কোলাহলমুক্ত দ্বীপকে দেখা ও কিছু ভালো সময় কাটানোর জন্যই এ সময়টা বেছে নেওয়া। টেকনাফের দমদমিয়া ঘাট থেকে জাহাজে উঠে গাঙচিল দেখতে
চিম্বুক পাহাড় ঘুরে পৌছালাম নীলগিরি রিসোর্টে মেঘদূত রুম ছাড়াও উপরে কয়েকটি রুম আমাদের বুকিং ছিল, ২০ জনের একটা টিম সেখানে গিয়েছিলাম। নিজেদের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও ওখানকার রাস্তা খুব আকাঁবাঁকা।
ঢাকার ফকিরাপুল থেকে রাত ১১টায় রওনা হয়ে খাগড়াছড়ি যখন পৌঁছালাম তখন সকাল ৭টা প্রায়। নেমেই সবাই ফ্রেশ হয়ে নিয়ে নাস্তা সেরে নিলাম। কারণ যেতে হবে আজ অনেকটা পথ। সকালের নাস্তা
ভাটির জনপদ হাওর বেষ্টিত এলাকার কাশ্মীর খ্যাত সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয়ের কূলঘেষা নান্দনিক পর্যটনকেন্দ্র শহীদ সিরাজ লেক যা নিলাদ্রী নামেই দেশে-বিদেশে পরিচিত লাভ করেছে। নিলাদ্রী লেক অপরুপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটাকে সাজিয়েছেন অপার মহিমা দিয়ে৷ কোথাও পাহাড়, কোথাও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও অপরিসীম জলরাশি, কোথাও সমতল আবার কোথাও বা কলকল ধ্বনি দিয়ে বয়ে চলা ঝর্ণা৷ এক একটি নিদর্শনের এক
দেশের মধ্যেই আছে নিউজিল্যান্ড পাড়া। নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! নামটা অপরিচিত বটে। অবাক করা বিষয় হলেও সত্যিই যে, বাংলাদেশের এক স্থানের নাম নিউজিল্যান্ড পাড়া। খাগড়াছড়ি থেকে দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে পানখাইয়া পাড়ার
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
ছুটিতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন বাংলার কাশ্মীর অর্থাৎ সুনামগঞ্জের শহীদ সিরাজ হ্রদ বা শহীদ সিরাজ লেক বা নিলাদ্রী লেকে। একদিকে দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের সমারোহ অন্যদিকে সবুজ নীলাভ রঙের জল খেলা
ঈদের লম্বা ছুটিতে প্রায় অনেকেই নাড়ির টানে বাড়ি এসেছেন। যাদের এবার কুমিল্লাতে ঈদ কাটছে, চাইলে তারাও পারেন ঈদের ছুটিটা কুমিল্লার আশেপাশে কোথাও কাটিয়ে দিতে। দিনে গিয়ে দিনে ঘুরে আসা কিংবা
শীত ও বসন্তকাল; অর্থাৎ নভেম্বর থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলে। অন্য সময় সমুদ্রযাত্রার একমাত্র উপায় ট্রলার বা স্পিডবোট। তাছাড়া শীতের সময় ছাড়া অন্যান্য প্রায় সব