শীত ও বসন্তকাল; অর্থাৎ নভেম্বর থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলে। অন্য সময় সমুদ্রযাত্রার একমাত্র উপায় ট্রলার বা স্পিডবোট। তাছাড়া শীতের সময় ছাড়া অন্যান্য প্রায় সব
১. জলময় বরিশাল বরিশাল, পিরোজপুর ও ঝালকাঠির সীমান্তবর্তী কয়েকটি উপজেলা নদ-নদী-খালে জড়িয়ে আছে। যা ‘বরিশাল ব্যাকওয়াটার’ নামে পরিচিত। এসব এলাকায় মানুষের জীবন জলনির্ভর। নৌকাতেই বসে নিত্যদিনের হাট, জলপথেই আসেন হাটুরেরা।
রেশমি কাপড়, কালাই রুটি, হরেক রকমের সুস্বাদু আম কিংবা পদ্মা নদী। এই নামগুলো শুনলেই প্রথমেই যে স্থানের নাম মনে আসবে, সেটি হলো রাজশাহী। সেসব স্বাদ নিতে এবার রাতের ট্রেন ধরে
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পারকি সৈকত। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এ সৈকত ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। স্থানীয়রা সৈকতের চেয়ে
তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত
কক্সবাজারসমুদ্র সৈকতের বিস্তীর্ণ বেলাভূমি সারিসারি ঝাউবন সৈকতে আছড়ে পড়া বিশাল ঢেউ, সকাল বেলা দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি ভেদ করে লাল সূর্যোদয়ের দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। দিগন্তের চারিদিকে আরো বেশি স্বপ্নিল রং
সৌন্দর্যের জন্য সুপরিচিত সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তঘেঁষা পর্যটনকেন্দ্র জাফলং। সুউচ্চ সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে সুন্দরতম পাহাড়ি পিয়াইন নদ। শুকনা সময়ে এ নদে পানি কম থাকে। নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে সারা দেশ
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
অনেকেই মেঘের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হাজার হাজার টাকা খরচ করে প্রতিবেশী দেশে যান দার্জিলিং দেখতে। কিন্তু আমাদের এ নীলগিরি রূপ-মাধুর্যে ওপারের দার্জিলিংয়ের চেয়ে কম কিসে? কী নেই আমাদের নীলগিরিতে। প্রকৃতি