প্রতিদিনের কর্মব্যস্তময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে আমরা বাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করি। এক্ষেত্রে কারো পছন্দ সমুদ্র, আবার কারো পাহাড়। তবে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা আমাদের অনেক বেশি ডাকে। আর পাহাড়ে ঘুরতে যেতে
তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত
পাহাড়ের কোলে হ্রদের স্বচ্ছ জলরাশি। ঝর্ণার কলতান। আবার পাহারের চূড়ায় যেনোমেঘের খেলা। সবমিলিয়ে কেমন লাগে? হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে না? ওহ! দারুন এক প্রশান্তি মিলবে সেখানে। বলছি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা
সন্দ্বীপ গুপ্তছড়া ঘাটে এই নবনির্মিত জেটিটি অবস্থিত। জেটির দুই পাশের ল্যাম্পপোস্টের আলোর সৌন্দর্য দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন। সাগরের গর্জনের শব্দের সাথে সাথে সাগরের শীতল হাওয়া আপনাকে এনে দিবে অনাবিল প্রশান্তি।
নদী, পাহাড়, সমুদ্র আমাকে সবসময়ই রোমাঞ্চকর- নতুন প্রেমিকার মতো। ভ্রমণ একটা ওষুধ, যা মনকে সুস্থ রাখে। যখনই সুযোগ পাওয়া যায় ঘুরে বেড়ানোর তখনই নদী, পাহাড় ও সমুদ্রে চলে যাওয়ায় হয়।
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে ভ্রমণের আনন্দ বর্ণনা করে শেষ করা যায় না। দেশে কিংবা বিদেশের দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে আসেন তারা। দেশের ভিতরও রয়েছে অতুলনীয় কিছু সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান। তেমন একটি হলো সিলেট
বৃষ্টির পাহাড়টা একটু অন্য রকম। নিঃশব্দের পাহাড় ঢেকে যায় সাদা মেঘের আবরণে। বৃষ্টি শেষে নীল পাহাড়। বারিধারায় ঝরনা ছুটে চলে চঞ্চল বেগে। কচি পাতায় জমে থাকে বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা।
রেশমি কাপড়, কালাই রুটি, হরেক রকমের সুস্বাদু আম কিংবা পদ্মা নদী। এই নামগুলো শুনলেই প্রথমেই যে স্থানের নাম মনে আসবে, সেটি হলো রাজশাহী। সেসব স্বাদ নিতে এবার রাতের ট্রেন ধরে
রাজশাহী মহানগরীর টি-বাঁধ এলাকা। বিকেলের সূর্য তখন মিষ্টি তাপ ছড়িয়েছে। সেই আলোয় পদ্মাপাড়ের বালিতে পেতে রাখা চেয়ারে সবে চোখ বুঝে মিষ্টি রোদ গায়ে মাখছে অনন্যা ও বিথি। তারা দুজনেই রাজশাহীর
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের