আমরা যতই চাঁদ, মহাকাশ জয় করিনা কেন, পৃথিবীর অনেক রহস্যই আজো অজানাই রয়ে গেছে। আমাজন অরণ্য এমনই একটি রহস্য। আমাজন জঙ্গল নিয়ে আগ্রহ নেই এমন মানুষ খুব কমই আছে। আর
সমুদ্রপুষ্ঠ থেকে ১১ হাজার ফুট উপরে পেরুর এই শহরটি বৈচিত্রে, স্থাপত্যে ও নিঃসর্গের মাধুর্যে দক্ষিন গোলার্ধের অন্যতম আকর্ষনীয় স্থানের মধ্যে নিজের জায়গা করে নিয়েছে। প্লাজাটির ভিতরে একটি সুবিন্যস্ত বাগান আছে।
ইউনেসকো তাকে ‘ওয়র্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর তকমা দিয়েছে। এই স্থানটির নাম হল স্টোন ফরেস্ট বা শিলিন। কুনমিং হল অন্যতম গেটওয়ে অফ চায়না। সেই প্রবেশদ্বার দিয়ে যদি দক্ষিণ চিনে প্রবেশ করে যায়
সাহারা মরুভূমি সোনালি বালির এক অপরূপ রাজ্য । পৃথিবীর সর্ববৃহৎ উষ্ণ মরুভূমি এবং আয়তনের দিক থেকে ৩য় বৃহত্তম মরুভূমি। মরুভূমি বলতে সেই সব এলাকাকে বুঝায় যেখানে বৃষ্টিপাতের হার বছরে ১০ ইঞ্চির কম
আমাদের পৃথিবী কতটা প্রাচীন, তা ঠিকভাবে বলা কঠিন। পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে, তার মধ্যকার সভ্যতা তৈরি হয়েছে। তবে কোন কিছুই রাতারাতি হয় নি। অনেক সভ্যতা যেমন গড়ে উঠেছে, ঠিক তেমনি অনেক
ইউরোপীয় বণিকেরা যখন থেকে ভারত, আফ্রিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকাতে অবতরণ করেছে তখন থেকে তারা আমাদের শোষণ করেছে। এই শোষণের পাশাপাশি তাদের দ্বারা কিছু কিছু সুন্দর প্রাকৃতিক জিনিসও আবিষ্কার হয়েছে। যদিও
ভারতে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য নিদর্শন সংখ্যা প্রায় ৩৯টি। এরমাঝে প্রাকৃতিক নিদর্শন ৮টি। সাংস্কৃতিক নিদর্শন ৩০টি এবং মিশ্র ১টি। এখানে বিখ্যাত কিছু নিদর্শনের পরিচিতি দেয়া হল। তাজমহল, আগ্রা নিজ স্ত্রী
ড্রাগনের দেশ চীনের ঐতিহ্যবাহী একটি স্থানের নাম মহাপ্রাচীর। ইংরেজিতে যা ‘গ্রেট ওয়াল’ নামে পরিচিত। মূলত বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে সুরক্ষার মানসে গড়ে তোলা হয় এই প্রাচীর। বিশেষ করে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দী
হাজার হাজার বছর ধরে মিশরের পিরামিড ছিল মানুষের তৈরী সবচেয়ে বড় স্থাপনা। সকল ধরনের আধুনিক সুবিধা ব্যবহার করেও বর্তমান যুগে এই ধরনের স্থাপনা নির্মান এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। পৃথিবীর সপ্ত আশ্চর্যের
জার্মানি বলতেই হিটলারের কথা মনে আসা মোটেই অস্বাভাবিক নয় । একই সঙ্গে আলবার্ট আইনস্টাইন, কার্ল মার্ক্স-এর কথাও মনে আসে। জার্মানি এমন এক দেশ যারা দুটো বিশ্বযুদ্ধেই খুব সক্রিয়ই ছিল না