নদী দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। নদীর সৌন্দর্য মানুষকে আকৃষ্ট করে। হাঁটার জন্য নদীর পাড় উপযুক্ত জায়গা। বিশ্বব্যাপী হাজারো নদী রয়েছে যা দেখতে নানা প্রান্ত থেকে অনেক পর্যটক আসে। ঠিক
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
জ্যামাইকা ক্যারিবিয়ান সাগরে অবস্তিত একটি ছোট দ্বীপদেশ। দেশটি হাইতি এবং ডোমিনিকান রিপাবলিক এর উপকূলে অবস্থিত। এটি মধ্য আমেরিকার মূল ভূখণ্ড থেকে ৬২০ কিমি উত্তর-পূর্বে, কিউবার ১৪৫ কিমি দক্ষিণে এবং হিস্পানিওলা
করোনার আগ্রাসনে গেল বছর বিশ্বজুড়ে সব কিছুই থমকে গিয়েছিলো। ঘর থেকে বের হওয়াই যেখানে ঝুঁকিপূর্ণ, সেখানে বিদেশ ভ্রমণ তো দূরের কথা! বিশ্বজুড়ে তাই বড় বড় পর্যটন স্পটগুলো বিশাল আর্থিক ক্ষতির
নানা কারণেই অস্ট্রেলিয়া পৃথিবীর বাকি সব অঞ্চলের চেয়ে আলাদা। বহুমাত্রিক ভূপ্রাকৃতিক দৃশ্য ও বিরল সব প্রাণীর আবাস দেশটিতে। অস্ট্রেলিয়া নিয়ে আলোচনা হলে দেশটির জীববৈচিত্রের কথা বিশেষভাবে চলে আসে। দেশটির প্রতি
ব্রিটিশদের কাছ থেকে চিনের আওতায় চলে যাওয়া ক্ষুদ্র অথচ অত্যন্ত উন্নত এই দেশটি এশিয়াকে পৃথিবীর বুকে সুপরিচিত করতে অন্যতম একটি রাষ্ট হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধিনে থাকার কারণে তাদের
পৃথিবীর ভাসমান শহরের তালিকার শীর্ষে যে শহরের নাম উঠে আসে সেটি হলো ভেনিস। নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ভেনিস। ইতালির এ শহরটির মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
মরিশাস ভারত মহাসাগরের মধ্যে একটি ছোট দ্বীপ যার আয়তন ২০৪০ কিলোমিটার। ভারত মহাসাগরে অবস্থিত হলেও ভৌগলিক নৈকট্যের কারনে মরিশাস আফ্রিকার একটি দেশ হিসেবে পরিচিত। এটি আফ্রিকা মহাদেশের সবচেয়ে উন্নত দেশ।
অস্ট্রেলিয়া এবং ভৌগোলিক অঞ্চল ওশেনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে জনবহুল শহর সিডনির ব্যাপারে। তবে স্পেশাল ব্যাপারটা হলো যারা মাছ খেতে ভালোবাসেন তাদের জন্য। বিশ্বের তৃতীয় সব থেকে বড় মাছ বাজার রয়েছে সিডনিতে।
প্রাকৃতিক সম্পদ আর সৌন্দর্যে ভরপুর মালদ্বীপ হলো অসংখ্য দ্বীপের দেশ। ছোট ছোট প্রায় ১ হাজার ২০০ দ্বীপের একটি হলো মালদ্বীপের রাজধানী মালে। ৬ দশমিক ৮ বর্গকিলোমিটারের জনবহুল শহর মালের আশপাশের