পৃথিবীর ঘনবসতি পূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশ অন্যতম। জনসংখ্যার ঘনত্বের বিচারে বাংলাদশের প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বাস করেন ১ হাজার ২৬৫ জন মানুষ৷ তবে, বিশ্বে এমন অনেক দেশ রয়েছে যেখানে ঘনবসতি
আমেরিকার ‘কনডে নাস্ট ট্রাভেলার’ ম্যাগাজিনের পাঠক মতামতের ভিত্তিতে পৃথিবীর সেরা ৫ সুন্দর শহর নির্বাচন করা হয়েছে। এই শহরগুলোর ছবি নিয়ে এবারের অ্যালবাম। ফ্লোরেন্স, ইটালি : আমেরিকার ‘কনডে নাস্ট ট্রাভেলার’ ম্যাগাজিনের
এ শহর একদিকে যেমন ঐতিহ্যবাহী আর ইতিহাসঋদ্ধ, তেমনই মনেপ্রাণে সংস্কৃতিবান। ভিয়েনার অন্দরে কয়েকটা দিন কাটিয়ে আসার সুযোগ তাই হাতছাড়া করার জো নেই সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের নিদর্শন অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের
মৌসুমী ভৌমিকের ‘আমি শুনেছি সেদিন তুমি’-গানের মতোই আমাদের অনেকেরই জীবন কেটে গেছে অন্য মানুষের সাগর জয়ের গল্প শুনতে শুনতে, যাওয়া হয়নি সেই নীলজল দিগন্ত ছুয়ে আসতে, নোনাবালু তীর ধরে বহুদূর,
ভারত ও চীনের মধ্যবর্তী এক স্থানে ভুটানের অবস্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এ দেশটিকে এশিয়ার সবচেয়ে সুখী রাষ্ট্র বলা হয়। বিশ্বের অন্যতম সুখী রাষ্ট্রের তালিকায় আছে ভুটানের নাম। মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য,
প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তাল ঢেউ রোজ একটু একটু করে গিলে নিচ্ছে দ্বীপপুঞ্জ। অস্তিত্ব সঙ্কটের মুখে পড়েছে ওশিয়ানিয়া মহাদেশের অন্তর্গত স্বতন্ত্র দ্বীপরাষ্ট্র টুভালু। পশ্চিম-মধ্য প্রশান্ত মহাসাগরে হাওয়াই এবং অস্ট্রেলিয়ার মাঝে টুভালুকে আকারে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রধান আকর্ষণীয় রাজ্যের নাম দুবাই। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোকরশ্মি, আকাশচুম্বি অট্টালিকা, বিলাসবহুল হোটেল, কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জসহ নানা কারণে দুবাই ভ্রমণপ্রিয়দের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে।
ইউরোপের রোমান্টিক ডেসটিনেশন হোক স্ক্যান্ডিনেভিয়া। ইউরোপে রোমান্টিক ভেকেশন বা হানিমুন বলতেই সবাই ভাবে সুইজারল্যান্ড ও প্যারিসের কথা। কিন্তু আজকাল এর বাইরে গিয়ে নতুন কিছুর মজা খুঁজে নেয়াটাই যেন আধুনিকতা হয়ে
খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ সালের স্যাং যুগে গঠিত হওয়া চীন এশিয়ার প্রাচীন দেশ গুলোর মধ্যে একটি। পরিবেশগত দিক থেকেও চীনের প্রকৃতি প্রাচীন ধাঁচের। আর বৈচিত্র্যের দিক থেকে এশিয়াতে চীনের অবস্থান হবে প্রথম
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ হলো মোনাকো। মোনাকো একটি স্বাধীন দেশ, এ নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। আমি বলবো, এটি একটি স্বাধীন স্টেট। কারণ মোনাকো স্বাধীন দেশ হিসেবে ১৯৯৩ সালের ২৮ মে জাতিসংঘের