করোনা মহামারির স্থবিরতার পরে বিশ্বের অনেক শহরে জীবনযাত্রার মান আবার উন্নত হতে শুরু করেছে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বার্ষিক গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স অনুযায়ী, অনেক শহরে সামগ্রিক জীবনযাত্রার মান গত ১৫ বছরের
বিশ্বে অন্য ধর্মের তুলনায় দিন দিন মুসলিমদের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান ও ইউরোপের দেশগুলোতে এই সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। এই তালিকায় জার্মানির নামও রয়েছে। সেখানে মুসলিমদের
বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন যাচ্ছে তা বুঝতে যে বিষয়গুলো সাহায্য করে তার অন্যতম হলো পর্যটন। করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাতগুলোর একটি ছিল এটি। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের হিসেবে দেখা
করোনা মহামারির স্থবিরতার পরে বিশ্বের অনেক শহরে জীবনযাত্রার মান আবার উন্নত হতে শুরু করেছে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বার্ষিক গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স অনুযায়ী, অনেক শহরে সামগ্রিক জীবনযাত্রার মান গত ১৫ বছরের
বিশ্বের কোন কোন দেশ কতটা সুখী এবং তাদের পর্যায়েক্রমে তালিকা করার জন্য জাতিসংঘ গবেষণা করে থাকে। প্রত্যেক বছরে এ গবেষণার রিপোর্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে। ২০১২ সাল থেকে এ গবেষণার
পৃথিবীর ২২তম ধনী রাষ্ট্র, ৪০-৫০ বছর আগেও যেটি ছিল অনুন্নত তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশ। ১৯৬৫ সালে স্বাধীনতাপ্রাপ্ত সেই অগোছালো দেশটি আজ বিশ্ববাসীর এক দারুণ আকর্ষণের নাম। বলছিলাম বর্তমান বিশ্বের অন্যতম
মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর মাঝখানে ছোট্ট একটি দেশ ইসরায়েল। ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে ফিলিস্তিন ছেড়ে যায় ব্রিটেন, আর ইহুদিরা ঘোষণা করে নিজস্ব রাষ্ট্র ইসরায়েলের। তখন থেকেই ইসরায়েল রাষ্ট্র শুধু টিকেই থাকেনি, বরং
মধ্যপ্রাচ্যে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে জন্ম হয়েছিল এক নতুন দেশের – যার নাম সংযুক্ত আরব আমিরাত । দেশটির অর্থনীতির ভিত্তি ছিল তেল থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব আয়। কিভাবে এ দেশটি মরুভূমি থেকে
ফিলিস্তিনের গাজা থেকে দুই মাইল উত্তরে কিবুটস এলাকা। এখানে ১৯৩০’র দশকে পোল্যান্ড থেকে আসা ইহুদীরা কৃষি খামার গড়ে তুলেছিল। ইহুদিদের পাশেই ছিল ফিলিস্তিনী আরবদের বসবাস। সেখানে আরবদের কৃষি খামার ছিল।
অস্ট্রিয়ার সরকারী নাম “রিপাবলিক অফ অস্ট্রিয়া”। এটি পশ্চিম ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত দেশ। দেশটির উত্তরে জার্মানি ও চেক প্রজাতন্ত্র, পূর্বে স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরি, দক্ষিণে স্লোভেনিয়া ও ইতালি এবং পশ্চিমে সুইজারল্যান্ড ও লিশ্টেন্ষ্টাইন