পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
ফিজি প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত একটি ছোট দ্বীপ। প্রকৃতগতভাবে ফিজি সাগরের মধ্যে সুন্দর একটি দ্বীপ এবং পৃথিবীর ১৫টি দ্বীপের মধ্যে অন্যতম একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। প্রতি বছর এই দ্বীপটিতে লক্ষ লক্ষ বিদেশি
চোখ ধাঁধানো সমুদ্র, নব দম্পতিদের মধুচন্দ্রিমার স্থান, স্বচ্ছ জলের ঝর্ণা, সমুদ্র বালুকা, পাম গাছ, সবুজে আচ্ছাদিত পাহাড়, নানা রঙ্গের ফুল ও পাখি, শান্ত সমদ্র; এসব কিছু একসাথে উপভোগ করতে আপনাকে
বিগত ছয় বছর ধরে সামগ্রিকভাবে ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্বের সেরা দেশ নির্বাচন করে ইউএস নিউজ এন্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট, বিএভি গ্রুপ এবং ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়ার ওয়ারটন স্কুল। প্রতিবেদনে দেশগুলির অর্থনীতি, সামরিক
মৌসুমী ভৌমিকের ‘আমি শুনেছি সেদিন তুমি’-গানের মতোই আমাদের অনেকেরই জীবন কেটে গেছে অন্য মানুষের সাগর জয়ের গল্প শুনতে শুনতে, যাওয়া হয়নি সেই নীলজল দিগন্ত ছুয়ে আসতে, নোনাবালু তীর ধরে বহুদূর,
Thailand যার নামের মানে শান্তিরদেশ, সৌন্দর্য ও জীবন যাত্রার আকর্ষণে এটি Asia মহাদেশের অন্যতম Most Tourist visitors country। বাঙালিদের মধ্যে Thailand যাত্রা বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি গন্তব্য, এই শান্তির দেশে
বাংলাদেশের প্রায় কাছাকাছি বয়সের রাষ্ট্র সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরকে একসময় বলা হতো ‘জেলেপল্লি’। কিন্তু সেই সিঙ্গাপুর এখন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী দেশ। সিঙ্গাপুর ১৯৬৫ সালের ৯ আগস্ট মালয়েশিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে।
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
মাথাপিছু জিডিপির হিসাবে বিশ্বে সবচেয়ে এগিয়ে এখন সিঙ্গাপুর। ফিন্যান্সিয়াল ওয়েবসাইট ইনসাইডার মাঙ্কির প্রকাশিত এক সূচকে সিঙ্গাপুর বিশ্বের ধনী দেশগুলোর শীর্ষে উঠেছে। সারা বিশ্বের দেশগুলোর সমৃদ্ধির মাত্রা পরিমাপ করতে মাথাপিছু জিডিপির
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ হলো মোনাকো। মোনাকো একটি স্বাধীন দেশ, এ নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। আমি বলবো, এটি একটি স্বাধীন স্টেট। কারণ মোনাকো স্বাধীন দেশ হিসেবে ১৯৯৩ সালের ২৮ মে জাতিসংঘের