দিনের শেষে, জীবনে সুখের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছুই নয়। শুধু ব্যক্তিগত জীবনে ভালো থাকলেই কিন্তু আপনি সুখী নন! আপনি কোন দেশ বা পরিবেশে বাস করছেন তার উপরও কিন্তু সুখ নির্ভর করে।
উত্তরে উপ-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় থেকে দক্ষিণে সাব-অ্যান্টার্কটিক পর্যন্ত ৪ হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত দেশ আর্জেন্টিনা। দেশটির ভূখণ্ডের মধ্যে রয়েছে আন্দেজ পাহাড়ি অঞ্চল, জলাভূতি, পাম্পাস ও দীর্ঘ উপকূলীয় সমতল এলাকা। খনিজ সম্পদে ভরপুর দেশটির
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
দুই হাজার চৌদ্দ সালের এক জরিপে এসেছিল, পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের নাম ফিজি। এত ছোট এক দ্বীপরাষ্ট্র। কিন্তু বেশ ধনী ওই দেশ। জনপ্রতি জিডিপি দশ হাজার ডলার। ফিজিয়ান ডলারের মানও
লুক্সেমবার্গ হচ্ছে ইউরোপের এমন এক দেশ যা ফ্রান্স, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডের মাঝখানে অবস্থিত। লুক্সেমবার্গ দেশের চমৎকার এক বৈশিষ্ট্য হলো সকল ধরনের মানুষের জন্য গণপরিবহন ব্যবস্থাকে ফ্রি রাখা হয়েছে। জিডিপি বা
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
দুবাই বিলাসবহুল ও অদ্ভূত জীবনযাপনের জন্য বিখ্যাত এক শহর। অথচ এক সময় ছিল ধুধু মরুভূমি ও জেলেপল্লি। দুবাই কোনো দেশ না। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড়ো এবং জনবহুল শহর হচ্ছে
করোনা মহামারির স্থবিরতার পরে বিশ্বের অনেক শহরে জীবনযাত্রার মান আবার উন্নত হতে শুরু করেছে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বার্ষিক গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স অনুযায়ী, অনেক শহরে সামগ্রিক জীবনযাত্রার মান গত ১৫ বছরের
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটি জানেন কি? অনেকেই হয়তো বলবেন দুবাইয়ের নাম। কিন্তু এবার অর্থাৎ ২০২৩ সালে বিশ্বের ধনী দেশের তালিকায় সবার উপরে আছে অন্য একটি দেশ। সেটি হচ্ছে আয়ারল্যান্ড।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ হলো মোনাকো। মোনাকো একটি স্বাধীন দেশ, এ নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। আমি বলবো, এটি একটি স্বাধীন স্টেট। কারণ মোনাকো স্বাধীন দেশ হিসেবে ১৯৯৩ সালের ২৮ মে জাতিসংঘের