পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশ এখন ভারত। দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে চিন। বিশ্বের সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশের নামও কিন্তু সকলের জানা উচিৎ। জনসংখ্যার নিরিখে এশিয়ার ২টি দেশ ভারত ও চিন
দোহা : পর্যটকদের পদচারণে মুখর পারস্য উপসাগরের প্রাচীনতম একটি দেশ কাতারের রাজধানী এই শহর বৃহত্তর নগরী দোহা এবং এটি হলো দেশটির বৃহত্তম শহর ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র। কাতারের দক্ষিণে সৌদি আরব
Dubai এই Arab শহর টি আপনি হলিউড, বলিউড, টলিউড, বিভিন্ন সিনেমায় দেখেছেন এই দুবাই এর ধুমকেতুর মতো উত্থানে চমকিত গোটা বিশ্ব। ১৯৬০ সালের আগে দুবাইতে কিছুই ছিলোনা। ১৯৬০ সালে এখানে
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ হলো মোনাকো। মোনাকো একটি স্বাধীন দেশ, এ নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। আমি বলবো, এটি একটি স্বাধীন স্টেট। কারণ মোনাকো স্বাধীন দেশ হিসেবে ১৯৯৩ সালের ২৮ মে জাতিসংঘের
বিশ্বের এমন একটি দেশ যেখানে কোনো গরিব মানুষ নেই। সবাই মিলিয়নিয়ার। কোটি কোটি টাকার সম্পদ আছে যাদের। তবে আয়তনের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে দেশটি। আয়তনের দিক থেকে ভ্যাটিকান সিটির পরে
আফগানিস্তান। দেশটির নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে যুদ্ধবিধ্বস্ত দারিদ্রপীড়িত একটি দেশের ছবি। কিন্তু দেশটির রুক্ষ মাটির নিচে কী পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে তা কল্পনা করাও সম্ভব না। মার্কিন প্রতিরক্ষা
ইতালির ঐতিহাসিক নগরী ভেনিস। পানির ওপর ভেসে থাকা দৃষ্টিনন্দন প্রাসাদ, তার গা ঘেঁষে একে-বেঁকে বয়ে চলা স্বচ্ছ লেকের জন্য এর খ্যাতি ভুবনজোড়া। ভেনিসের মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
Dubai এই Arab শহর টি আপনি হলিউড, বলিউড, টলিউড, বিভিন্ন সিনেমায় দেখেছেন এই দুবাই এর ধুমকেতুর মতো উত্থানে চমকিত গোটা বিশ্ব। ১৯৬০ সালের আগে দুবাইতে কিছুই ছিলোনা। ১৯৬০ সালে এখানে
বিশ্বের সবচেয়ে আরামের শহরের তালিকায় শীর্ষ উঠে এসেছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি। যুক্তরাজ্যভিত্তিক ভ্রমণ বীমা প্রতিষ্ঠান পেয়িং টু মাচের একটি জরিপে বিশ্বের অন্যান্য শহরকে ছাড়িয়ে সবার ওপরে জায়গা করে নিয়েছে সিডনি। আন্তর্জাতিক
তুর্কির হাজার বছরের পুরনো একটি শহর ইস্তানবুল। শহরটি আগে কন্সটান্টিনোপল নামে পরিচিত ছিল। এছাড়া বাইজান্টিয়াম নামেও ডাকতো অনেকে। এই শহরটির ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে এক অন্যরকম স্নিগ্ধতা। এটি পর্যটন কেন্দ্র